مقالات

Imam kazim, musa kazim, kazemain, কাযেমাইন, মূসা কাযিম, ইমাম কাযিম,
ইমাম মূসা কাযিম (আ.) বলেছেনঃ যখন একজন মুমিন মারা যায়, তখন ফেরেস্তারা যেখানে সে ইবাদত করতো এবং আসমানী যে পথে তার আমল উর্ধ্বগমন করতো সেখানে ক্রন্দন করে এবং ইসলামে তার শূন্যস্থান কোন জিনীষের বিনিময়ে পূর্ণ হয় না কেননা মুমিনগণ হচ্ছে ইসলামের চারিপাশে পরিবেষ্
Imam kazim, musa kazim, kazemain, কাযেমাইন, মূসা কাযিম, ইমাম কাযিম,
لَا دِينَ‏ لِمَنْ‏ لَا مُرُوَّةَ لَهُ‏ وَ لَا مُرُوَّةَ لِمَنْ لَا عَقْلَ لَهُ وَ إِنَّ أَعْظَمَ النَّاسِ قَدْراً الَّذِي لَا يَرَى الدُّنْيَا لِنَفْسِهِ خَطَراً أَمَا إِنَّ أَبْدَانَكُمْ لَيْسَ لَهَا ثَمَنٌ إِلَّا الْجَنَّةُ فَلَا تَبِيعُوهَا بِغَيْرِهَا
Imam kazim, musa kazim, kazemain, কাযেমাইন, মূসা কাযিম, ইমাম কাযিম,
খোদার হুজ্জাত إِنَّ لِلّهِ عَلَی النّاسِ حُجَّتَینِ، حُجَّةً ظاهِرَةً وَ حُجَّةً باطِنَةً، فَأمّا الظّاهِرَةُ فَالرُّسُلُ وَ الاَْنْبِیاءُ وَ الاَْئِمَّةُ وَ أَمَّا الْباطِنَةُ فَالْعُقُولُ.»: মহান আল্লাহ মানুষের জন্য দুটি হুজ্জাত দান করেছেনঃ প্রকাশ্য হু
রজব মাস, ইমাম বাকির,  ইমাম হাদী,  শাহাদত,  লাইলাতুল গারাইব, আব্বাসিয় খলিফা,  মামুন, ইমাম রেজা, ইমাম যাওয়াদ,  আলী আসগার,
১লা রজব : ইমাম মুহাম্মদ বনি আলী আল বাকির (আ.)-এর জন্ম দিবস।  ২রা রজব: ইমাম আলী বিন মুহাম্মদ আল হাদী (আ.)-এর জন্ম দিবস। ৩রা রজব : ইমাম আলী বিন মুহাম্মদ আল হাদী (আ.)-এর শাহাদত দিবস। ৪র্থ রজব : লাইলাতুল গারাইব বা কামনার রজনী এই রাতে ১২ রাকআত অতি ফজিলতপূর্
Imam kazim, musa kazim, kazemain, ইমাম কাযিম, মুসা কাযিম, কাযেমাইন,
ইমাম মূসা কাযিম (আ.)একটি কবরের কাছে দাড়িয়ে বলেনঃ এটা হচ্ছে প্রত্যেক জিনীষের (মানুষের) শেষ পরিণতি। তাই উত্তম হচ্ছে প্রথম অবস্থাতে (পৃথিবীতে) তার ক্ষেত্রে আত্মনিগ্রহনীতি করা এবং তার প্রতি আসক্ত না হওয়া। আর যদি তার প্রথম পরিণতি এমনটি হয় তাহলে উচিত হবে যে
Imam kazim, musa kazim, kazemain, ইমাম কাযিম, মুসা কাযিম, কাযেমাইন,
ইমাম (আ.) তাদেরকে বলেনঃ হজরত রাসুল (সা.) যে ঐশী জ্ঞান হজরত আলী (আ.) কে দান করেছিলেন উক্ত জ্ঞানটি তার পরবর্তি ইমামদের কাছেও পর্যায়ক্রমে পৌচেছে।
দায়েশ, তালেবান, জিহাদুন নিকাহ, জঙ্গি, আন নুসরা, আত্মঘাতি, বোমা, বন্দুক, সন্ত্রাস, ধর্ষণ, পতিতা, সিপাহে সাহাবা, লাশকারে তৈয়বা,
আজ থেকে প্রায় প্রায় ৩০০ বছর আগে ওয়াহাবি মতবাদের প্রবক্তা আবদুল ওয়াহহাব নজদি সৌদ বংশের সহায়তা নিয়ে ইবনে তাইমিয়ার বিভ্রান্ত চিন্তাধারা প্রচার করতে থাকে। তার ভুল দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে নজদি অলি-আওলিয়ার উসিলা দিয়ে দোয়া করা, তাদের মাজারে মানত করা ও শ্রদ্
আমাল-এ-উম্মে দাউদ
১৫ই রজব দিনে কেউ যদি “আমলে উম্মে দাউদ” সম্পাদন করতে চাই তাহলে তাকে ১৩, ১৪ এবং ১৫ তারিখে রোজা রাখতে হবে। যোহরের সময়ের পূর্বে গোসল করতে হবে। যোহর ও আসরের নামাজের পরে কারো সাথে কথা না বলে, কিবলামুখী অবস্থায় বসে সুরা ফাতিহা ১০০ বার, সুরা ইখলাস ১০০ বার, আয়াতুল
জয়নাব, শাম, ইমাম হুসাইন, কারবালা, যয়নাব,
হজরত জয়নাব (সা.আ.) কিভাবে শাহাদত বরণ করেন এ সম্পর্কে ইতিহাসে বিভিন্ন মতামত বর্ণনা করা হয়েছে।
ইবাদত, দোয়া, ইস্তেগফার, jumma, শুক্রবার, জুমআ, যিকর, আযকার, নুদবা, জুমআর নামাজ, ramzan,
১ম রমজানের দোয়া اليوم الاوّل : اَللّـهُمَّ اجْعَلْ صِيامي فيهِ صِيامَ الصّائِمينَ، وَقِيامي فيهِ قيامَ الْقائِمينَ، وَنَبِّهْني فيهِ عَنْ نَوْمَةِ الْغافِلينَ، وَهَبْ لى جُرْمي فيهِ يا اِلـهَ الْعالَمينَ، وَاعْفُ عَنّي يا عافِياً عَنْ الُْمجْرِمينَ . হে
imam Hussain, karbala, furat, ইমাম হুসাইন, কারবালা, ফুরাত, চেহেলুম, আরবাঈন,
আজ হতে ১৩৭৪ বছর আগে ৬১ হিজরির ছয়ই মহররম কারবালার ময়দানে সত্য ও মিথ্যার উভয় শিবিরই জোরদার হয়েছিল নিজ নিজ সমর্থকদের সংখ্যা বৃদ্ধির মাধ্যমে। তবে কুফা ইমাম হুসাইন (আ.)’র কালজয়ী বিপ্লবের বিপক্ষে তথা মিথ্যার পক্ষে ঝুঁকে পড়েছিল।
মদীনা  মুনাওয়ারা, জান্নাতুল বাকি, হজরত মোহাম্মাদ, madina, janntul baqi, hazrat mohammad,
বিশ্বনবী (সা.)বলেছেন : যে ব্যক্তি হালাল পথে জীবিকা আয় করতে লজ্জা পায় না, সে নিজেকে লাভবান করে ও তার খরচ হালকা হয়ে যায়। তার অহংকারও থাকে না। যে আল্লাহর দেয়া কম রুজিতে তুষ্ট থাকে আল্লাহ্ তার থেকে কম আমলেই সন্তুষ্ট হন। আর আল্লাহ দুনিয়া-প্রেমিকের আশা প্
ইসলামী বর্ষপন্জিকা, ইসলাম, ক্যালেন্ডার, বাংলা ক্যালেন্ডার,
ইসলামের পূর্বে দিন - তারিখ গণনার জন্য আরবদের এমন কোন ঐতিহাসিক উৎস ছিল না যাকে কেন্দ্র করে তারা কয়েক দশক বা শতাব্দীকে চিহ্নিত করতে পারত। অবশ্য তারা তারিখ গণনার জন্য এক দশক বা কয়েক দশকের মধ্যে ঘটমান গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাসমূহকে উৎস করে তা কেন্দ্রিক সাময়িক তারিখ
Imam ali, hazrat ali, হজরত আলী, ইমাম আলী, নাহজুল বালাগা, গাদিরে খুম, গাদীর, জোহফা, ফাতিমা বিনতে আসাদ, আবু তালিব,
নিঃসন্দেহে ১০ম হিজরীর ১৮ই জিলহজ্বে সংঘটিত গাদীরে খুমের ঘটনার পর হতে কবি সাহিত্যিকরা এ বিষয় ও ঐ দিনের ঘটনার উপর অসংখ্য সাহিত্য ও কবিতা রচনা করেছেন। সার্বিকভাবে মানবেতিহাসে বিশেষ করে ইসলামি ইতিহাসে এ ধরনের ঘটনা নজির নেহায়েত কম, যার প্রতি মানুষ এতটা গুরুত্
ইমাম আলি, হজরত আলি, খলিফা, ইমাম, আমিরুল মুমিনিন,
আল্লাহর রাস্তায় কঠোরতা রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেনঃ أَيُّهَا النَّاسُ، لَا تَشْكُوا عَلِيّاً، فَو اللهِ إِنَّهُ لَأَخْشَنُ فِي‌ذَاتِ‌اللهِ، أَوْ فِي سَبِيلِ اللهِ. হে লোকসকল! আলীর বিরুদ্ধে নালিশ করতে যেও না। সে আল্লাহর কারণে অথবা তাঁর সন্তুষ্টির জন্যেই কঠ
Imam ali, hazrat ali, হজরত আলী, ইমাম আলী, নাহজুল বালাগা, গাদিরে খুম, গাদীর, জোহফা, ফাতিমা বিনতে আসাদ, আবু তালিব,
শিয়ারা হযরত আলী (আ.) কে রাসূল (সা.) এর চেয়েও বড় মনে করে। আপনাদেরকেও দেখি শুধু হযরত আলীকে নিয়েই কথা বলেন এবং রাসূলের অন্য সাহাবীদের নিয়ে কোনো আলোচনাই করেন না। কেন? উত্তর: এ প্রশ্নের উত্তরকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়: প্রথমত, এমন কোন শিয়া নেই যে হযরত আলী
Imam ali, hazrat ali, হজরত আলী, ইমাম আলী, নাহজুল বালাগা, গাদিরে খুম, গাদীর, জোহফা, ফাতিমা বিনতে আসাদ, আবু তালিব,
পবিত্র কুরআনে আলী (আ.) ও বিশ্বনবী (সা.)'র পরিবারের এবং তাঁর বংশে জন্ম-নেয়া নিষ্পাপ সদস্যবৃন্দ তথা আহলে বাইতের নাম আসেনি? উত্তর: এক ব্যক্তি ইমাম জাফর আস সাদিক (আ.)-'র কাছে প্রশ্ন করেন যে সুরা নিসার ৫৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহ, রাসূল এবং উলিল আমরের আনুগত্যের
রাসুল, হজরত মোহাম্মাদ, মদিনা, আবু বকর, হজরত উমর, হজরত আলি,
(১) - হজরত আলী (আঃ) সকল সাহাবী ও আনছারদের জন্য এই তিনদিন অপেক্ষা করছিলেন যাতে সকলেই নবী সাঃ জানাজায় শরীক হতে পারেন কেননা অধিকাংশ তখন উপস্হিত ছিলোনা !!!
Imam ali, hazrat ali, হজরত আলী, ইমাম আলী, নাহজুল বালাগা, গাদিরে খুম, গাদীর, জোহফা, ফাতিমা বিনতে আসাদ, আবু তালিব,
আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের প্রিয় হাবীব হযরত মুহাম্মদ (সা.) বিদায় হজ উপলক্ষে গাদীরে খোম নামক স্থানে যে ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন, সে ভাষণের পর থেকে যারা প্রকৃত মুমিন, যারা আশেকে রাসূল (সা.), আশেকে আহলে বাইত (আ.) তারা প্রতিবছর অত্যন্ত গুরুত্ব ও মহব্বতের সঙ্গে
Imam ali, hazrat ali, হজরত আলী, ইমাম আলী, নাহজুল বালাগা, গাদিরে খুম, গাদীর, জোহফা, ফাতিমা বিনতে আসাদ, আবু তালিব,
স্পষ্ট দলিল দ্বারা প্রমাণিত হয় যে "মাওল" এবং "ওয়ালী" শব্দের অর্থ হল মুসলিম উম্মাহর উত্তরাধিকারী ও অভিভাবক। এবং অন্য অর্থের সাথে সংগতি রাখে না। এখন নিম্নের বিষয়গুলির প্রতি লক্ষ্য করুন : ১) ইতিমধ্যেই আমরা জেনেছি যে রাসূল (সা.) হাদীসে গাদীর উপস্থাপন করতে

পৃষ্ঠাসমূহ