بصیرت سیاسی اجتماعی

ইমাম হুসাইন, কারবালা, শিমার, হুরমুলা, ওমরে সাআদ, মুখতার সাক্বাফি, মোখতার সাকাফি, কুফা, কারবালা, ওমর ইবনে সাআদ, এজিদ, ইবনে যিয়াদ, মোহাম্মাদে হানাফিয়া,
সন ৬১ হিজরিতে কারবালায় যে অসম যুদ্ধ শুরু হয়েছিল তাতে প্রথম দিকে ইমাম হুসাইন (আ.)সহ তাঁর প্রায় ৭২ জন সঙ্গী জয়ী হচ্ছিলেন। কারণ, প্রথম দিকে হচ্ছিল দ্বৈত বা মল্ল যুদ্ধ। কিন্তু এইসব যুদ্ধে প্রতিপক্ষ খুব সহজেই ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ মুমিন ও বীরদের দৃঢ় আঘাতে কুপো
কারবালা, ইমাম হুসাইন, শিমার, হুরমুলা, ওমরে সাআদ, এজিদ, মোখতার, মুখতার সাক্বাফি, মোখতার সাকাফি, কুফা, কারবালা, ওমর ইবনে সাআদ, এজিদ, ইবনে যিয়াদ, মোহাম্মাদে হানাফিয়া,
কারবালার যুদ্ধ ইসলামের ইতিহাসের হাজারো করুণ ও হূদয়বিদারক ঘটনার একটি। ৬১ হিজরী মোতাবেক ১০ই মহররম কারবালার ময়দানে ইমাম হোসাইন (রা.) ও ইয়াজিদ বাহিনীর মধ্যে এ অসম যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই ঘটনার নেপথ্যে যারা কাজ করছে তারা ইতিহাসের পাতায় ষড়যন্ত্রকারী হিসেবে পর
জাফরে কাযযাব, হাসান আসকারী, ইমাম হাদী,  জাফর, আবুল কারায়েন, ইমাম মাহদী,
দুঃখজনক হলেও সত্য যে জাফরে কাযযাব ইমাম হাদী (আ.)এর সন্তান হলেও তার অবস্থা ছিল নূহ (আ.)এর সন্তানের ন্যায়। সে তার যুগে “আবুল কারায়েন” নামে সুপরিচিত ছিল। সে ইমাম হাসান আসকারী (আ.)এর শাহাদতের পরে ইমামতের দাবী করেছিল। কিন্তু ইমাম মাহদী (আ.)এর উপস্থিতির কারণে ত
রবিউস সানি, রবিউস সানি মাসের আমল,  তাওয়াবিন, ইমাম বাকের,  হাসান আসকারি,
সন ৬৫ হিজরির উক্ত দিনে সুলাইমান বিন সুরাদের নেতৃত্বে প্রায় ১৬ হাজার তাওয়াবিন যারা ইমাম হুসাইন (আ.)এর রক্তের প্রতিশোধ নেয়ার জন্য আন্দোলন করেছিল। সুলাইমান বিন সুরাদ ছিল ইমাম আলি (আ.) এর অনুসারি। সে বিভিন্ন যুদ্ধে ইমাম আলি (আ.) এর পক্ষে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছি
উমর ইবনে সাআদ, ওমর ইবনে সাআদ, ওমরে সাআদ, উমরে সাআদ, কারবালা, ইমাম হুসাইন, ওমরে সাআদ, ইমাম, আশুরা, মহরম,
কারবালার ঘটনার পরে মোখতার কারবালার শহিদদের রক্তের প্রতিশোধ নেয়া শুরু করে। কারবালার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ওমরে সাআদের উপরে মোখতারে সাকাফির ক্ষোভ ছিল সবচেয়ে বেশি। যেহেতু মোখতার ও তার মাঝে বিদ্রোহ না করার একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সেহেতু মোখতার এমন একটি সুযোগে
ঈদে যাহরা, উমর কুশি, উমরে সাআদ, উমর ইবনে খাত্তাব, উমর খুশি, ৯ই রবিউল আওয়াল,
ঈদ মানুষের জীবনে নিয়ে আসে অনাবিল আনন্দ। আর সেই ঈদকে কেন্দ্র করে সকল মুমিনরা এক স্থানে সকল ভেদাভেদকে ভুলে একত্রিত হয় এবং তাদের ঈমানী খুশির বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। তেমননি একটি ঈদের নাম ঈদের যাহরা। যা সকল মুসলমানদের উৎযাপন করা উচিত। কিন্তু শুধুমাত্র আহলে বাইত (আ.)এ
হজরত আব্বাস, আব্বাস, আবুল ফযল, কারবালা, ইমাম হুসাইন, আশুরা,
৭৪ বছর বয়সী শেইখ আব্বাস, যিনি ৩৬ বছর হজরত আব্বাস (আ.) এর রওযার খাদেম ছিলেন, তিনি হজরত আব্বাস (আ.) এর রওযার নিচে পানি জমার কারণ সম্পর্কে বলেনঃ
কারবালা, ইমাম হুসাইন, এজিদ,  নওহা, জয়নাব, হজরত আব্বাস, আলী আকবর, মহরম,
যুগে যুগে সত্যাশ্রয়ী ও নীতিনিষ্ঠদের ভূমিকা একই ছিল। তারা যে মত ও পথকে সত্য জ্ঞান করেছেন, শত প্রতিকূলতার মধ্যেও সেই নীতি, মত ও পথের উপর অবিচল থেকেছেন। নীতির প্রশ্নে তারা যেমন কারও সঙ্গে আপোষ করতেন না, তেমনি কে বা কারা এবং কতসংখ্যক লোক তাদের সঙ্গে রয়েছে, সে
জান্নাতুল বাকি, ওহাবী, মদীনা, সৌদি আরব, সাহাবী, বাকি,
জান্নাতুল বাকির পরিচিতি: সৌদি আরবের মদিনায় অবস্থিত একটি কবরস্থান। এই কবরস্থানটি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। জান্নাতুল বাকি নামক কবরস্থানটি মসজিদে নববীর দক্ষিণ পূর্ব দিকে অবস্থিত। পূর্বে এখানে কবরের উপর স্থাপনা ছিল। পরবর্তীতে ইয়াহুদী বংশোদ্ভূত সউদী সরকার ১
জান্নাতুল বাকি, ওহাবী, মদীনা, সৌদি আরব, সাহাবী, বাকি,
সৌদি আরবের মদিনায় অবস্থিত একটি কবরস্থান। এই কবরস্থানটি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। জান্নাতুল বাকি নামক কবরস্থানটি মসজিদে নববীর দক্ষিণ পূর্ব দিকে অবস্থিত। পূর্বে এখানে কবরের উপর স্থাপনা ছিল। পরবর্তীতে ইয়াহুদী বংশোদ্ভূত সউদী সরকার ১৯২৫ সালে আবদুল আজিজ ইবনে
বায়তুল মুকাদ্দাস, কিবলা, ইহুদি, আল আকসা, কুদস দিবস,
মুসলিম ইতিহাসের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সঙ্গে এর সংশিস্নষ্টতা রয়েছে। অসংখ্য নবী রাসুলের পদধূলিতে ধন্য এই নগরী। মিরাজ রজনীতে এই মসজিদেই রাসুল (সা.) সমস্ত নবীগণের ইমামতি করেছিলেন। জিনদের মাধ্যমে হযরত সুলায়মান (আ.) সর্বপ্রথম এই মসজিদ নির্মাণ করেন। অসংখ্য নবী
বায়তুল মুকাদ্দাস, কিবলা, ইহুদি, আল আকসা, কুদস দিবস,
'কুদস' শব্দের অর্থ পবিত্র। মসজিদে আকসাকে কুদস বলা হয়। মসজিদে আকসা মানে দূরবর্তী মসজিদ; এর অন্য নাম হচ্ছে বাইতুল মাকদিস, মসজিদে ইলিয়া, সালাম, উরুসালেম, ইয়াবুস। হিব্রু শব্দ 'বেথহামমিকদাস' থেকে মাকদিস, যার মূল শব্দ কুদস। মুসলমানদের কাছে জেরুজালেম শহর 'আল কুদ
বায়তুল মুকাদ্দাস, কিবলা, ইহুদি, আল আকসা, কুদস দিবস,
রমজান মাসের শেষ জুমার দিনই মুসলিম বিশ্বে ‘জুমাতুল বিদা’ নামে পরিচিত। জুমাতুল বিদার গুরুত্ব অনুধাবন করার জন্য দুটো বিষয় আমাদের মনে রাখা প্রয়োজন। ১- মাহে রমজানের মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য। ২- সপ্তাহের ভেতরে জুমার দিনের মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য। রমজান হচ্ছে পবিত্র ক
Imam ali, hazrat ali, হজরত আলী, ইমাম আলী, নাহজুল বালাগা, গাদিরে খুম, গাদীর, জোহফা, ফাতিমা বিনতে আসাদ, আবু তালিব, ইবনে মুলজিম, ইবনে মুলজাম, মুলজাম, কুফা,
হজরত আলী (আ.) এর খেলাফতের সূচনা লগ্নে হাবীব বিন মুন্তাজাব ছিল ইয়ামেনের শাষক। ইমাম আলী (আ.) তাকে ইয়ামেনের জনগণের কাছ থেকে বাইয়াত নেয়ার জন্য চিঠি লিখেন। হাবীব ১০ জন উপযুক্ত ইয়ামেনবাসীকে আব্দুর রহমান বিন মুলজামের নেতৃত্বে কুফাতে প্রেরণ করেন। আব্দুর রহমা
ইবনে মুলজাম, নাজাফ, কুফা, ইমাম আলি, হজরত আলি,
ইবনে মুলজামের কবর সম্পর্কে ইবনে বাতুতা উল্লেখ করেছেন যে, যখন আমি কুফাতে যায় তখন কুফার পশ্চিম দিকে এক খন্ড মাটি দেখতে পাই যা ছিল অত্যান্ত কালো রংঙের আমি কৌতুহল বশত সেখানের লোকজনকে এর কারণ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম এবং বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করতে লাগলাম তখন সেখান
গোলাত, ফেরকা, বণি উমাইয়া, কিসানিয়া ফেরকা, বণি আব্বাস, গালি, মাযহাব,
“غلات” গোলাত’এর শাব্দিক  অর্থ হচ্ছে অতিরঞ্জিত, মাত্রাধিক্য, নির্দিষ্ট সীমা অতিক্রম করা। কেননা আরবি ভাষায় কোন জিনিষের দাম অতিরিক্তভাবে বেড়ে যাওয়াকে “غال” বলা হয়। (আল মুফরাদাত ফি এরাবিল কোরআন, পৃষ্ঠা ৩৬৫, আল মোজামুল ওয়াসেত, পৃষ্ঠা ৬৯০) বিভিন্ন ফেরকা পরিচিত
রমজান মাস,  গুনাহ,  ক্ষমা,  পাপ,  আত্মশুদ্ধির মাস, শবে কদর,
পবিত্র রমজান মাস হচ্ছে মহান আল্লাহর নিকটবর্তী হওযার মাস। এ মাসে মানুষ নিজের গুনাহ হতে ক্ষমা প্রর্থনার সুযোগ পায় এবং আল্লাহর প্রকৃত বান্দা এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে পূর্বেকার সকল পাপ ও পঙ্কিলতা হতে মুক্ত হয়ে সুন্দর ভবিষ্যত গড়ার দিকে ধাবিত হয়।
আরিজা, ইমাম মাহদী, ১৫ই শাবান, শবে বরাত, লাইলাতুল বরাত,
বর্তমানে ইমাম মাহদী (আ.)এর অন্তর্ধানকালীন যুগে ইমাম মাহদী (আ.)এর সাথে বিভিন্ন পন্থা যেমন: দোয়া ও যিয়ারত পাঠের মাধ্যমে সম্পর্ক স্থাপন করা সম্ভব এবং নিজের মনোবাসনাকে তাঁর মাধ্যমে আল্লাহর দরবারে পৌছানো সম্ভব। পন্থাসমূহ নিন্মরূপ: ১. ইমাম মাহদী (আ.)এর সুস্থতা
শবে বরাত, লাইলাতুল বরাত, হালুয়া রুটি, ইমাম মাহদী, মওউদ, ১৫ই শাবান,
শবে বরাতের শাব্দিক অর্থ: ‘শব’ ফারসি ‘শাব’ (شَبْ)শব্দ থেকে বাংলায় এসেছে, যার অর্থ হচ্ছে রাত বা রজনী। আর ‘বরাত’ শব্দটির মূলে ফারসি ও আরবি ‘বারা’আত’ (بَرائت) শব্দটি রয়েছে, যার অর্থ হচ্ছে সম্পর্কচ্ছেদ বা অব্যাহতি।
মুসলিম, সমাজ, স্বামী, স্ত্রী, পরিবার,
একটি সুশৃঙ্খল পরিবার গঠনে স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক ঔদার্য, সহনশীলতা, ধৈর্য ও ছাড় দেয়ার প্রবণতা যে কতো গুরুত্বপূর্ণ তা নিশ্চয়ই আমাদের আলোচনা থেকে স্পষ্ট হয়েছে। পারিবারিক জীবনের প্রতিটি পর্যায়েই মনে রাখতে হবে যে, শৃঙ্খলা বিধানই হলো মূল লক্ষ্য, বিশৃঙ্খল

পৃষ্ঠাসমূহ