مقالات

নাজাফ, কুফা, ইমাম আলি, মোর্তযা, হজরত আলি,
নাজাফ প্রদেশ (আরবি: النجف‎) ইরাকের একটি প্রদেশ। প্রদেশের রাজধানী নাজাফ শহর। আল কুফাহ এই প্রদেশের আরেকটি বড় শহর। দুইটি শহরই শিয়া মুসলিমদের পবিত্র তীর্থস্থল। এই প্রদেশের অধিকাংশ জনগণই শিয়া মুসলিম। পূর্বে এ স্থানের নাম নাজাফ ছিল না। উক্ত শহরটি নামকরণে ইতি
সফর মাসটি হচ্ছে আরবি বছরের দ্বিতিয় মাস। যেহেতু মহরম মাসটিকে জাহেলিয়াতের যুগে পবিত্র মাস বলে মনে করা হতো সেহেতু আরবের জাহেলি যুগের লোকেরা উক্ত মাসে যুদ্ধ করা থেকে নিজেকে বিরত রাখতো। কিন্তু সফর মাস আগমেণের সাথে সাথে তারা যুদ্ধের উদ্দেশ্যে নিজেদের ঘর থেকে যু
সফর মাস, ইমাম হুসাইন, সফর মাসের আমল, কারবালা, চল্লিশা, চেহেলুম,  আরবাইন,
ইমাম হুসাইন (আ.)এর কাটা মাথাকে শামে আনা হয়: উক্ত তারিখে ইমাম হুসাইন (আ.)এর কাটা মাথাকে শামে আনা হয়। আর এ কারণে বণি উমাইয়ারা উক্ত তারিখে ঈদ উৎযাপন করেছিল।(মেসবাহে কাফআমি, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৫৯৬)
লানত, অভিষাপ, অভিসম্পাত, সাব, গালিগালাজ,
পবিত্র কোরআন শরীফে লানত শব্দটি ৪১ বার ব্যবহৃত হয়েছে এবং এর মধ্যে অনেক স্থানে দেখা গেছে খোদা স্বয়ং লানত করেছেন!। সাব ও লানতের মধ্যে পার্থক্য কি?
জয়নাব, কারবালা, ইমাম হুসাইন, এজিদ, আব্দুল্লাহ ইবনে জাফর,
মিশরে দাফন সম্পর্কে যে দলিলগুলোর অবতারণা করা হয়েছে তার মধ্যে একটি দলিল হচ্ছে রেওয়ায়াত। নাসাবে উবাইদিলি তার আখবারুল যেয়নাবাত নামক গ্রন্থে ৬টি রেওয়ায়েত উল্লেখ করেছেন। যার দ্বারা এটা স্পষ্ট হয় যে, হজরত জয়নাব (সা.আ.) কে মিশরে দাফন করা হয়েছিল।
মহরম, আশুরা, শামে গারিবা,আশআশ  বিন কাইস , কারবালা,
আশআশ বিন কাইস ছিল রাসুল (সা.)’এর একজন সাহাবি। কিন্তু রাসুল (সা.)’এর ওফাতের পরে সে মুরতাদ হয়ে যায়। যখন হজরত আবু বকরের এর সৈন্যরা তাকে আটক করে মদিনাতে নিয়ে আসে তখন তিনি তাকে ক্ষমা করে দেন এবং নিজের বোনে উম্মে ফারওয়া যার এক চোখ খারাপ ছিল তার সাথে বিয়ে দেন।
এজিদ, এজিদের স্ত্রি, হিন্দ, ইমাম হুসাইন, শাম, কারবালা,
ইতিহাসের এজিদের স্ত্রী হিন্দ ছিল একটি ইয়াহুদি পরিবারের কন্যা এবং তারা স্বপরিবারে মদিনায় বসবাস করতো। তার বাবার নাম ছিল সুহাইল বিন আমরু। সে জন্মগতভাবেই ইন্দ্রিবৈকল্য রোগে আক্রান্ত ছিল এবং শত চিকিৎসার পরেও সে সুস্থ হচ্ছিল না। অবশেষে তাকে ইমাম আলি (আ.) এর ঘরে
জয়নুল আবেদিন, জান্নাতুল বাকি, সাজ্জাদ, ইমাম হুসাইন, কারবালা,
নামঃ আলী। উপাধিঃ সাজ্জাদ, জয়নুল আবেদীন, সাইয়েদুশ সাজেদীন। ডাক নামঃ আবুল হাসান পিতার নামঃ ইমাম হুসাইন (আ.) মাতার নামঃ শহর বানু (ইয়াযগারদের কন্যা) জন্ম তারিখঃ বৃহঃস্পতিবার, ৫ই শাবান ৩৮ হিজরী।
জয়নুল আবেদিন, জান্নাতুল বাকি, সাজ্জাদ, ইমাম হুসাইন, কারবালা,
কারবালার অসম যুদ্ধে অশেষ বীরত্ব ও বিক্রম দেখিয়ে এবং ইয়াজিদের বহু সেনাকে জাহান্নামে পাঠিয়ে শহীদ হয়েছিলেন হযরত ইমাম হুসাইন (আ.)সহ ইসলামের ইতিহাসে অমর হয়ে থাকা ৭২ জন মহামানব। তাদের কেউ ছিলেন ইমামের যুবক পুত্র, শিশু পুত্র, সত ভাই, ভাতিজা, ভাগিনা, চাচাতো
জয়নুল আবেদিন, কারবালা, জয়নাব, শাম, ইমাম হুসাইন, কারবালা, এজিদের দরবার, ইমাম সাজ্জাদ,
৬১ হিজরির এই দিনে (১২ মহররম) ইয়াজিদ সেনারা নবী পরিবার তথা ইমাম পরিবারের এবং ইমাম শিবিরের সকল নারী ও কন্যা শিশুকে বন্দী করে কুফায় নিয়ে যায়। এ সময় ইয়াজিদ সেনারা শহীদদের বিচ্ছিন্ন মাথা বর্শায় বিদ্ধ করে নিয়ে আসে তাদের সঙ্গে।এ ছাড়াও কারবালার ঘটনার ৩৪ ব
আশুরার আমল, আশুরা, ইমাম হুসাইন, মহরম, তাসুয়া, শামে গারিবান,
মহরম মাসের দশ তারিখকে বলা হয় ‘আশুরা।’ কারণ, আরবি ‘আশারা’ থেকে এর উৎকলণ। যার অর্থ হচ্ছে দশ। তাই এ মাসের দশ তারিখকে পবিত্র আশুরা বলে অবহিত করা হয়। যুগে যুগে আশুরার এই দিবসে মুসলমানরা ইমাম হুসাইন (আ.)এর কষ্টের কথাকে স্মরণ, দোয়া ও মিলাদ মাফলির আয়োজনের মাধ্যমে
ইমাম হুসাইন, কারবালা, এজিদ, আশুরা, সকিনা,
কারবালার বিপ্লব বিশ্ব ইতিহাসের এক অনন্য বিপ্লব। অমর এ বিপ্লবের কিছু কারণ ও প্রেক্ষাপট সম্পর্কে আলোচনা করা হলো- ইমাম হোসাইন (আঃ) ইসলামের প্রকৃত স্বরূপকে চিরবিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করার জন্য এবং স্বাধীনতা, মানবিক মূল্যবোধ ও সম্মানকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য স
ইমাম হুসাইন, কারবালা, এজিদ, আশুরা, সকিনা,
পৃথিবীর ইতিহাসে এক নজীরবিহীন আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে ইমাম হোসাইন (আ) ইসলামের সঠিক বার্তাকে বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরেছেন। নৈতিক , চারিত্র্যিক এবং মানবীয় সকল অসৎ গুণাবলী যাদের ছিল মজ্জাগত , তারা ইসলামী খেলাফতকে পারিবারিক উত্তরাধিকার হিসেবে ভোগ করতে গিয়ে ইসলা
কারবালা, ইমাম হুসাইন, শিমার, হুরমুলা, ওমরে সাআদ, এজিদ, মোখতার,
আজ আশুরার পূর্ব রাত । যেন মহাপ্রলয়ের পূর্ব রাত । কারবালা প্রান্তরের বাতাসেও আজ শোকের পূর্বাভাস । বোবা পশুরাও টের পেয়ে গেছে তাদের মধ্যেও অস্বাভাবিক অস্থিরতা । আজ আকাশের তারাগুলোর কোন ঝিকিমিকি নেই, নিস্প্রভ । তাদের মধ্যেও মেঘের আড়ালে লুকাবার প্রচেষ্টা । ফোর
কারবালা, ইমাম হুসাইন, শিমার, হুরমুলা, ওমরে সাআদ, এজিদ, মোখতার,
১৩৭৩ বছর আগে ৬১ হিজরির এই দিনে সংঘটিত হয়েছিল বিশ্ব ইতিহাসের সবচেয়ে বিয়োগান্তক ঘটনা বা ট্র্যাজেডি। ইরাকের কারবালায় বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)’র প্রায় ১০০ জন সঙ্গী মৃত্যু ও রক্তের সাগরে ভেসে ইসলামকে দিয়ে গেছেন পরমাণু শক্তির চেয়েও লক্ষ কোটি গুণ বেশ
কারবালা, ইমাম হুসাইন, আলি আকবর, ইমাম, উম্মে লইলা, মহরম,
কারবালার ঘটনা ইসলামী সমাজে এত অধিক গুরুত্ব পেয়েছে যে কারনে, তা হলো মুসলমান মাত্রই জালিমের রিরুদ্ধে, ইসলামী খিলাফতের পক্ষে। কারবালার এ ঘটনা মুসলমানদের জেগে উঠার প্রেরণা যোগায় বলে এ যুগের নব্য জালিম শাসকেরা বড়ই বিচলিত।
নাফে বিন হেলাল জামালি, নাফে বিন হেলাল, কারবালা, ইমাম হুসাইন, ফুরাত,
নাফে বিন হেলাল জামালি ছিলেন ইমাম  হুসাইন (আ.) একজন সাহাবী। তিনি ছিলেন কুফাবাসী। তিনি ছিলেন একাধারা কোরআনের কারি, হাদিস বর্ণনাকারী এবং হজরত আলী (আ.) এর সাহাবি। তিনি জামাল, সিফফিন এবং নাহরাওয়ানের যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
হাবীব বিন মাযাহীর, মোযাহহার, কারবালা, ইমাম হুসাইন, ফুরাত,
নামঃ হাবীব বিন মাযাহীর বা হাবীব বিন রোআব বিন আশতার বিন হাজওয়ান বিন ফাক্বআস বিন তারীফ বিন আমরু বিন কাইস বিন হারেস বিন সাআলাবা বিন দুদান বিন আসাদ বিন আসাদী কেনদী ফাক্বআসী। (আয়ানুশ শিয়া, খন্ড ৪, পৃষ্ঠা ৫৫৩)
হজরত কাসিম, ইমাম হুসাইন, কারবালা,  কাসিম, আশুরা,
হজরত কাসিম (আ.)এর পিতার নাম ছিল হজরত হাসান মুজতবা (আ.) এবং মাতার নাম ছিল রোমেলা, নুফাইলা বা নাজমা বলে উল্লেখিত হয়েছে। ইতিহাসের কোথাও তাঁর জন্মতারিখ নিদৃষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়নি তবে প্রসিদ্ধ হচ্ছে যে তিনি ৪৮ হিজরি ৫ই রমজান মদিনায় জন্মগ্রহণ করেন। হজরত কাসিম
এজিদ, মাবিয়া, কারবালার যুদ্ধ, ইমাম হুসাইন, হিন্দ
কারবালার ঘটনার পরে যখন মহাবেয়াদব ইয়াজিদের কাছে কালজয়ী কারবালা বিপ্লবের মহানায়ক ও শহীদদের সর্দার ইমাম হুসাইন (আ.) এর কর্তিত শির মুবারক আনা হয় তখন ইয়াজিদ তার হাতে থাকা বেতের ছড়িটি দিয়ে ওই পবিত্র শিরে খোঁচা মারতে থাকে। (হাসান বসরির বর্ণনা, ইবনে কাসির

পৃষ্ঠাসমূহ