امام رضا علیه‌ السلام

ইমাম রেযা, মার্ভ, খলিফা মামুন, আলি ইবনে মূসা, আবা সালত, মদীনা, imam reza, খোরাসান,
একদা ইমাম রেযা ( আঃ ) সকালের নামায আদায় করলেন। নতুন জামা পরে তিনি মেহরাবে বসলেন। মনে হচ্ছিল যেন তিনি জানতেন কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে। তাঁর চেহারা অন্য দিনের তুলনায় অনেক বেশি উজ্জল দেখাচ্ছিল। ইমান আর প্রেমের পৃথিবী যেন তাঁর চোখগুলোতে তরঙ্গায়িত হচ্ছিল।
ইমাম রেযা, মার্ভ, খলিফা মামুন, আলি ইবনে মূসা, আবা সালত, মদীনা, imam reza,
আহলে সুন্নাতের অনেক বিজ্ঞ আলেমগণ নবী, আউলিয়া, সালেহিন এবং মুমিন বান্দাদের কবর যিয়ারতে কোন রকমের বাধা দান করেননি। তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি মাথা ব্যাথা হচ্ছে ওহাবি বা সালাফিদের।
ইমাম রেযা, মার্ভ, খলিফা মামুন, আলি ইবনে মূসা, আবা সালত, মদীনা, imam reza,
মানুষের প্রত্যেকটি ভাল কাজের বিনিময় রয়েছে এবং তার প্রতিদান অনেকে এ ‍দুনিয়াতে আবার অনেকে পরকালে উপলব্ধি করবে। আবার এমনও অনেক সৎ কাজ রয়েছে যা মানুষেরা সম্পাদন করে কিন্তু তাদের নিয়ত বা ভুল সম্পাদনের কারণে তার পূর্ণ সওয়াব অর্জন করা থেকে তারা বঞ্চিত হয়। কিন্তু
ইমাম রেযা, মার্ভ, খলিফা মামুন, আলি ইবনে মূসা, আবা সালত, মদীনা, imam reza,
ইমাম রেযা (আ.) স্বীয় যুগের বণি হাশিমের সম্মানিত, সম্ভ্রান্ত এবং সকলের শ্রদ্ধাভাজনের পাত্র ছিলেন। আহলে সুন্নাতের ঐতিহাসিকদের দৃষ্টিতে তাঁর ব্যাক্তিত্ব এমন পর্যায়ের ছিল যে, তিনিই হচ্ছেন সে যুগের প্রকৃত ও উপযুক্ত খেলাফতের অধিকারি।
ইমাম রেযা, মার্ভ, খলিফা মামুন, আলি ইবনে মূসা, আবা সালত, মদীনা, imam reza,
আহলে বাইত (আ.)’এর অষ্টম ইমাম ছিলেন ইমাম রেযা (আ.)। তাঁর যুগের বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট ছিল। অনুরূপভাবে বিশেষ কিছু সমস্যাবলিও বিদ্যমান ছিল। তবে ইমাম রেযা (আ.)’এর যুগে সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল তাদের অনুসারিদের মধ্যে অভ্যন্তরিণ ক্রন্দোল। এক্ষেত্রে ইমাম রেযা (আ.)’এর দূ
ইমাম রেযা, মার্ভ, খলিফা মামুন, আলি ইবনে মূসা, আবা সালত, মদীনা, imam reza,
ইরানের ইসলামি ইতিহাসে যে সকল ঘটনা ঘটেছে তন্মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মদিনা থেকে মার্ভ’এর অভিমুখে ইমাম রেযা (আ.)’এর সফর। উক্ত সফরের কারণে ইরানের মাটি আহলে বাইত (আ.)’এর বেলায়াতের একটি কেন্দ্র বিন্দুতে রূপান্তিরিত হয়।
রেযা, মাশহাদ, খোরাসান, নিশাপুর, মামুন, খলিফা,
ইমাম রেযা (আ.) বলেছেনঃ সম্পদ সমূহের মধ্যে একজন মানুষের জন্য উত্তম সম্পদ হচ্ছে সেটাই কারণে তার ইজ্জত রক্ষঅ পাই এবং আকলের মধ্যে উত্তম আকল হচ্ছে যা তাকে নিজের পরিচয় করায়। (বিহারুল আনওয়ার, খন্ড ৭৪, পৃষ্ঠা ৩৫২) ৩২- ইমাম রেযা (আ.) মোরগের উদাহরণ দিয়ে বলেছেনঃ
রেযা, মাশহাদ, খোরাসান, নিশাপুর, মামুন, খলিফা,
ইমাম মুসা ইবনে জাফর (আ.) তাঁর সন্তানদের উদ্দেশ্যে বলেন: "তোমাদের এ ভাই আলী ইবনে মুসা (আ.) হচ্ছে নবী বংশের মধ্যে একজন বিজ্ঞ ব্যক্তি, তোমাদের ধর্মীয় প্রশ্নগুলো তার কাছ থেকে জেনে নাও এবং সে তোমাদেরকে যা শিক্ষা দেবে তা মনে রেখ, আমার বাবা ইমাম জাফর সাদেক (আ.)
ইমাম রেযা (আ.) এর গম্বুজ ধোওয়ার রেওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়
হজরত ইমাম রেযা ( আ ) এর শাহাদত
ইমাম রেযা (আ.) এর জ্ঞানগত ও তফসিরগত সংক্ষিপ্ত পরিচয়
রেজা (আ.)'র মাজার জিয়ারতকারী বেহেশতবাসী হবেন
হজরত ইমাম রেযা (আ) এর শাহাদাত
ইমাম রেযা (আ.) এর নৈতিক, আধ্যাতিক এবং জ্ঞানগর্ভ বাণী -২
ইমাম রেযা (আ.) এর নৈতিক, আধ্যাতিক এবং জ্ঞানগর্ভ বাণী -৩
হজরত রেযা (আ.) নৈতিক, আধ্যাতিক এবং জ্ঞানগর্ভ বাণী -১
ইমাম রেযা (আ.) এর নৈতিক, আধ্যাতিক এবং জ্ঞানগর্ভ বাণী -১
ইমাম রেযা (আ.) এর সংক্ষিপ্ত পরিচয়