اهل بیت ع

আশুরার বিপ্লব আমাদেরকে শিক্ষা দেয় যে, অসম্মানজনক জীবনের চেয়ে সম্মানজক মৃত্যু উত্তম। অন্যায়ের কাছে কখনো মাথা নত করা যাবে না।
সুরা কদরে লাইলাতুল কদরের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। কিয়ামত পর্যন্ত লাইলাতুল কদর থাকবে এবং ফেরেশতাগণও অবতীর্ণ হবেন। কিন্তু এই ফেরেশতাগণ কার নিকট অবতীর্ণ হবেন? এক্ষেত্রে অবশ্যই আল্লাহর হুজ্জাতের প্রয়োজন রয়েছে।
ইমাম সাদিক (আ.) নবি বংশের ষষ্ঠ ইমাম ছিলেন। তিনি জ্ঞান বিকাশের ক্ষেত্রে প্রচুর অবদান রেখেছেন। চার হাজারেরও বেশি ছাত্র তাঁর নিকট শিক্ষা গ্রহণ করেছে।
১-আলী (আ.) এর সাথে বন্ধুত্ব মানেই খোদা ও রাসুল (সা.) এর সাথে বন্ধুত্ব। ২-আলী (আ.) কে ভালবাসা ছাড়া কোন আমল গ্রহণ কবে না। ৩-আলী (আ.) এর সাথে বিদ্বেপোষণ কুফরের সামিল। ৪-আলী (আ.) কে ভালবাসা হচ্ছে সৎ কর্ম।
১-ইমাম হাসান আসকারী (আ.) ২৬০ হিজরীতে শাহাদত বরণ করেন। ২-ইমাম হাসান আসকারী (আ.) ২৮ বছর বয়সে শাহাদত বরণ করেন। ৩-ইমাম মাহদী (আ.) এর জন্য দুইবার আত্মগোপন রয়েছে। ৪-ইমাম মাহদী (আ.) এর স্বল্পকালীন আত্মগোপনের পরে দীর্ঘমেয়াদী আত্মগোপন শুরু হয়।
১-ইমাম মাহদী (আ.) এর আবির্ভাবের পূর্বে আসমানী কন্ঠস্বর শোনা যাবে। ২-রমজান মাসের ১৫ তারিখে সূর্যগ্রহণ এবং মাসের শেষে চন্দ্রগ্রহণ দেখা দিবে। ৩-খলিফা, শাসক, রাজা, অত্যাচারী এবং তারপর ইমাম মাহদী (আ.) আবির্ভাব হবে। ৪-ইমাম মাহদী (আ.) এর সময় লাল ও সাদা মৃত্যু এব
নাজরানের খৃষ্টানরা রাসুল (সাঃ) কে নবি হিসেবে চিন্তে পারার পরও তাঁকে মানতে অস্বীকার করে। আল্লাহর তরফ হতে আয়াত অবতীর্ণ হয় মোবাহিলা করার জন্য। খৃষ্টনরা আহলে বাইত (আঃ) কে চিন্তে পারার কারণে মোবাহিলা করতে অস্বীকার করে।
ইমাম হোসাইন (আঃ) মহানবি হজরম মুহাম্মাদ (সাঃ) এর আদর্শকে জীবিত করার জন্য কিয়াম করেছিলেন। তাঁর কিয়াম ছিল মিথ্যা ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে।
১-আলী (আ.) কে কষ্ট প্রদান হচ্ছে খোদা ও রাসুল (সা.) কে কষ্ট প্রদানের সমতুল্য। ২-আলী (আ.) কে গালমন্দ হচ্ছে রাসুল (সা.) কে গালমন্দ করা। ৩-আলী (আ.) এর সাথে যুদ্ধ করা হচ্ছে রাসুল (সা.) এর সাথে যুদ্ধ করার সমতুল্য। ৪- আলী (আ.) কে পরিত্যাগ করা হচ্ছে রাসুল (সা.) ক
১-মসজিদে নববীতে শুধুমাত্র আলী (আ.) এর ঘরের দরজা খোলা ছিল। ২-রাসুল (সা.) আলী (আ.) কে আমিরুল মুমিনিন উপাধি দান করেন। ৩-রাসুল (সা.) সূরা তওবা প্রচারের জন্য আবু বকরের পরিবর্তে আলী (আ.) কে নির্বাচন করেন। ৪-ফাতিমা (আ.) এর সাথে আলী (আ.) এর বিবাহ আল্লাহর নির্দেশে
আহলে কিতাবরা নবি (সা.) এর আগমনের খবর সম্পের্কে তাদের কিতাবে পড়েছিল। তারা পুরোপুরিভাবে আখেরী নবি সম্পর্কে অবগত ছিল এবং তাঁর অপেক্ষায় ছিল কিন্তু তিনি আগমনের পর তারা তাঁকে গ্রহণ করেনি।
১- ইমাম মাহদী (আ.) এর আত্মগোপন হচ্ছে একটি ঐশী রহস্য। ২-ইমাম মাহদী (আ.) হচ্ছেন সর্বশ্রেষ্ঠ দাসীর সন্তান। ৩-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ মাহদী (আ.) এর উদাহরণ হচ্ছে কেয়ামতের মতো। ৪-রাসুল (সা.) বলেছেন মাহদী (আ.) আমার বংশ থেকে আসবে।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর হুকুমতের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাঁর আগমণের মাধ্যমে নিষ্পাপ ও নির্ভুল শাসকের হুকুমত প্রতিষ্ঠিত হবে। সকল ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়ণতা প্রতিষ্টিত হবে। কেউ কাউরো প্রতি অত্যাচার করতে পারবে না।
১-ইমাম মাহদী (আ.) ২৫৫ হিজরীতে জন্মগ্রহণ করেছেন। ২-রাসুল (সা.) এর পরে মুসলমানদের খলিফা বা ইমাম হবেন ১২জন। ৩-ইমাম হাসান আসকারী (আ.) ২৬০ হিজরীতে শাহাদত বরণ করেন। ৪-হজরত ঈসা, ইলয়াস, খিযির (আ.) এবং শয়তান জীবিত রয়েছে।
ইমাম সাদিক (আ.) নবি বংশের ষষ্ঠ ইমাম ছিলেন। তিনি জ্ঞান বিকাশের ক্ষেত্রে প্রচুর অবদান রেখেছেন। চার হাজারেরও বেশি ছাত্র তাঁর নিকট শিক্ষা গ্রহণ করেছে।
১-রাসুল (সা.) এর উত্তরাধিকারী হচ্ছে ১২ জন। ২-রহমতপ্রাপ্ত তারা যারা অন্তর্ধানের সময়ে ধৈর্যধারণ করবে। ৩-ইমাম মাহদী (আ.) এর আগমণে পৃথিবী ঐশী আলোতে ঢেকে যাবে। ৪-ইমাম মাহদী (আ.) এর আগমণে পৃথিবী ন্যায় বিচারে পুর্ণ হবে।
আশুরা ও এন্তেজার হচ্ছে একটি পাখির দুটি ডানার ন্যায়। একটি লাল ডানা আর অপরটি হচ্ছে সবুজ ডানা। এ দুটি প্রেনণার মাধ্যমেই মোসলমানরা তাদের আর্দকে জীবিত রাখতে পারে।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর হুকুমতের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাঁর আগমণের মাধ্যমে নিষ্পাপ ও নির্ভুল শাসকের হুকুমত প্রতিষ্ঠিত হবে। সকল ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়ণতা প্রতিষ্টিত হবে। কেউ কাউরো প্রতি অত্যাচার করতে পারবে না।
১-ফাতিমা (আ.) ও হাসান (আ.) গ্বাদীর দিবসের কথা বলেছেন। ২-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ আমি যাদের মওলা আলীও তাদের মওলা। ৩-আম্মারে ইয়াসীর গ্বাদীরের হাদীসকে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। ৪-আমর ইবনে আস গ্বাদীরের হাদীসকে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।
১-আলী (আ.) কে রাসুল (সা.) মুসলমানদের খলিফা নির্বাচন করেন। ২-আলী (আ.) কে সর্বপ্রথম হজরত ওমর ইবনে খাত্তাব অভিনন্দন জানান। ৩-সকল সাহাবীরা আলী (আ.) এর হাতে বাইয়াত করেন। ৪-গ্বাদীরের বাইয়াত তিনদিন যাবৎ অনুষ্ঠিত হয়।

পৃষ্ঠাসমূহ