اهل بیت ع

জয়নুল আবেদিন, কারবালা, জয়নাব, শাম, ইমাম হুসাইন, কারবালা, এজিদের দরবার, ইমাম সাজ্জাদ,
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
জয়নুল আবেদিন, কারবালা, জয়নাব, শাম, ইমাম হুসাইন, কারবালা, এজিদের দরবার, ইমাম সাজ্জাদ,
ইমম সাজ্জাদ (আঃ) হতে অনেক হাদিস বর্ণিত হয়েছে। আমরা এখানে তাঁর একটি হাদিস বর্ণনা করলাম। এ হাদিসে আমাদেরকে শিক্ষা অর্জনের ক্ষেত্রে দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
জয়নুল আবেদিন, কারবালা, জয়নাব, শাম, ইমাম হুসাইন, কারবালা, এজিদের দরবার, ইমাম সাজ্জাদ,
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
জয়নুল আবেদিন, ইমাম সাজ্জাদ, ইমামত, জান্নাতুল বাকি, ইমাম,
ইমাম সাজ্জাদ (আ.) পবিত্র আহলে বাইতের চতুর্থ ইমাম ছিলেন। তিনি হচ্ছেন ইমাম হোসাইন (আ.)-এর সন্তান। তিনি কারবালার যুদ্ধে উপস্থিত ছিলেন কিন্তু অসুস্থ থাকার কারণে যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করতে পারেননি। তিনি কারলার হৃদয় বিদারক ঘটনার বর্ণনাকারী।
জয়নুল আবেদিন, কারবালা, জয়নাব, শাম, ইমাম হুসাইন, কারবালা, এজিদের দরবার
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ঈদে গাদিরের দোয়া
মক্কায় হজ্জ পালন শেষে রাসুল আকরাম (সাঃ) সকল হাজিকে তাঁর সাথে মক্কা হতে বের হয়ে আসার নির্দেশ দেন। ১৮ ই জিলহজ্জ গাদিরে খোম নামক স্থানে গিয়ে কাফেলা পৌঁছে। রাসুল (সাঃ) সকলকে দাড়াতে বলেন। সকলে একত্রিত হলে তিনি সেখানে লক্ষাধিক হাজির সামনে আলি (আঃ) কে তার ওয়াসি
ঈদে গাদির,  গাদিরে খুম, হজরত আলি, জোহফা, গাদিরের আমল,
মক্কায় হজ্জ পালন শেষে রাসুল আকরাম (সাঃ) সকল হাজিকে তাঁর সাথে মক্কা হতে বের হয়ে আসার নির্দেশ দেন। ১৮ ই জিলহজ্জ গাদিরে খোম নামক স্থানে গিয়ে কাফেলা পৌঁছে। রাসুল (সাঃ) সকলকে দাড়াতে বলেন। সকলে একত্রিত হলে তিনি সেখানে লক্ষাধিক হাজির সামনে আলি (আঃ) কে তার ওয়াসি
ইমাম হুসাইন, কারবালা, ইমাম, ৩রা শাবান, ইমাম আলি,
ইমাম হোসাইন (আ.)-এর পিতা হজরত আলি (আ.), মাতা হজরত ফাতেমা (আ.), নানা বিশ্ব নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.), নানী উম্মুল মোমিনিন হজরত খাদিজা (রা.), তিনি পবিত্র আহলে বাইতের তৃতীয় ইমাম।
হজরত আলি, গাদিরে খুম, ঈদে গাদির, জোহফা, ইমাম আলি,
হজরত আলি (আ.) যত যুদ্ধে গিয়েছেন সকল স্থানে ইসলামের বিজয় হয়েছে। আলি (আ.) যেমন একজন রণবীর ছিলেন তেমন অন্যান্য ক্ষেত্রেও বীর ছিলেন।
হজরত আলি, গাদিরে খুম, ঈদে গাদির, জোহফা, ইমাম আলি,
১৩ ই রজবে হজরত আলি (আ.)-এর জন্ম হয়। তিনি হচ্ছেন হজরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর সর্বোত্তম সাহাবা এবং তাঁর ওয়াস। রাসুল (সা.)-এর বেসাতের 10 বছর পূর্বে আলি (আ.) জন্মগ্রহণ করেন।
হজরত আলি, গাদিরে খুম, ঈদে গাদির, জোহফা, ইমাম আলি,
হজরত আলি (আ.) সর্ব প্রথম পুরুষ মুসলমান ছিলেন। তিনি সর্বদা রাসুলে আকরাম (সা.) কে সহযোগিতা করেছেন। হিজরতের সময় রাসুলে আকরাম (সা.)-এর বিছানায় তাঁর চাদর পরিধান করে শুয়ে থেকে তাঁকে শত্রুদের আক্রমন থেকে মুক্তি দিয়েছেন।
হজরত আলি (আ.) সর্ব প্রথম পুরুষ মুসলমান এবং তিনি হাউজে কাউসারে সকলের পূর্বে রাসুলে আকরাম (সা.) –এর নিকট এসে উপস্থিত হবেন। তিনি সেদিন আহল্লাহর অনুমতি ক্রমে নেক বান্দাদেরকে শাফাআত করবেন।
উহুদের যু্দ্ধে হজরত আলি (আ.) বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। তাঁর প্রশংসাই আসমান হতে ধ্বনি আসে “লা ফাতা ইল্লাহ আলি, লা সাইল ইল্লাহ জুলফিকার” অর্থাৎ আলি ব্যতিত কোন বিজয় নেই এবং জুলফিকার ব্যতিত কোন তরবারী নেই।

পৃষ্ঠাসমূহ