হজরত আলি (আঃ) অত্যন্ত জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন।রাসুল (সাঃ) তাঁর ক্ষেত্রে বলেছেনঃ আমি জ্ঞানের শহর আলি হচ্ছে তার দরজা। তিনি সাধারণ ও আধ্যাত্মিক জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন।

হজরত আলি (আঃ) মহা নবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ আমি জ্ঞানের শহর আর আলি হচ্ছে তার দরজা।

হজরত আলি (আ.) সর্ব শ্রেষ্ঠ আমানতদার ছিলেন। হিজরতের সময় রাসুলে আকরাম (সা.) মক্কার লোকদের আমানত তাঁর নিকট অর্পন করে যান। তিনি সকলের আমানত ফিরিয়ে দেন।

রাসুলে আকরাম (সা.)-এর পর হজরত আলি (আ.) ছিলেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আধ্যাত্মিক ব্যক্তি। পৃথিবীর সকল ওলিগণ হজরত আলি (আ.) কে তাদের গুরু হিসেবে গ্রহণ করে থাকেন।

 হজরত আলি (আ.) বিরাট দানবীর ছিলেন। তাঁর নিকট সাহায্য কামনা করে কখনো কোন ব্যক্তি খালি হাতে ফিরে যেত না। আলি (আ.) নিজে সাধারণ খাবার খেতেন কিন্তু মেহমানকে ভাল খাবার  দিতেন।

ইমাম আলী (আ.) এর শাহাদাতের ঘটনা

হযরত আলি (আ.)

ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।

ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।