اهل بیت ع

ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
ইমাম হোসাইন (আঃ) সৎকাজে আদেশ এবং অসৎকাজে নিষেধ করার করার জন্য কিয়াম করেছেলেন। তিনি রাসুলের আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে কারবালায় গমন করেছিলেন।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
হজরত আলী (আঃ) অত্যন্ত আত্মসংষমী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি সর্ব ক্ষেত্রে দ্বিনকে প্রাধান্য দিতেন। অন্যের খেদমতের জন্য নিজের সবকিছু ব্যয় করতেন।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মহানবি হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে সকল ক্ষেত্রে সহযোগিতা করেছেন। তিনি সর্বদা পিতার উম্মতের জন্য দোয়া করতেন।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর জ্ঞান হবে সকল মানুষের উর্ধে। তিনি সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। তিনি আগন করলে সকল বিদ্যা পরিপূর্ণ হবে।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
হজরত ফাতেমা (আঃ) মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) মেয়ে এবং জান্নাতের নেত্রী। রাসুল (সাঃ) এর বংশ তাঁর মাধ্যমে বিস্তৃতি লাভ করেছে। তিনি মহিলাদের মর্যাদাকে সমুন্নত করেছেন।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
হজরত আলী (আঃ) পবিত্র কাবাতে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। একমাত্র তিনিই কাবা শরিফে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি সর্বপ্রথম মুসলমান। তিনি ও মা খাদিজা রাসুল (সাঃ) এর পিছনে সর্বপ্রথম মোকতাদি হিসেবে নামাজ পড়েছিলেন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
ইমাম আলী (আঃ) এর দৃষ্টিতে দুনিয়াদারী

পৃষ্ঠাসমূহ