اهل بیت ع

হজরত আলি, গাদিরে খুম, ঈদে গাদির, খায়বারের যুদ্ধ, ইমাম আলি,
রাসুলে আকরাম (সা.)-এর পর হজরত আলি (আ.) ছিলেন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আধ্যাত্মিক ব্যক্তি। পৃথিবীর সকল ওলিগণ হজরত আলি (আ.) কে তাদের গুরু হিসেবে গ্রহণ করে থাকেন।
হজরত আলি, গাদিরে খুম, ঈদে গাদির, খায়বারের যুদ্ধ, ইমাম আলি,
হজরত আলি (আঃ) অত্যন্ত জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন।রাসুল (সাঃ) তাঁর ক্ষেত্রে বলেছেনঃ আমি জ্ঞানের শহর আলি হচ্ছে তার দরজা। তিনি সাধারণ ও আধ্যাত্মিক জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন।
ইমাম আলি, হজরত আলী, আমিরুল মুমিনিন, খেলাফত, ইমামত, মাবিয়া,
 হজরত আলি (আ.) বিরাট দানবীর ছিলেন। তাঁর নিকট সাহায্য কামনা করে কখনো কোন ব্যক্তি খালি হাতে ফিরে যেত না। আলি (আ.) নিজে সাধারণ খাবার খেতেন কিন্তু মেহমানকে ভাল খাবার  দিতেন।
ইমাম হুসাইন, কারবালা, ইমাম, ৩রা শাবান, ইমাম আলি,
ইমাম হোসাই (আ.) তৃতীয় হিজরীতে পবিত্র মদিনা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মাতা ছিলেন মহা নবি (সা.) এর মেয়ে হজরত ফাতেমা (আ.) এবং পিতা ছিলেন হজরত আলি (আ.)। তিনি ছিলেন পবিত্র আহলে বাইতের তৃতীয় ইমাম।
ইমামত, ইমাম মাহদি, হুজ্জাতুল্লাহ, খলিফা, খেলাফত,
আল্লাহর জমিন তাঁর হুজ্জাত বা হেদায়াতকারী ব্যতিত চলতে পারে না। যখন পৃথিবীতে মাত্র দুই জন মানুষ ছিলেন তখনও তাঁদের মাঝে এক জন নবি ছিলেন কিন্তু আজ পৃথিবীতে শত শত কোটি মানুষ রয়েছে, এত মানুষের জন্য কি হেদায়াতকারী প্রয়োজন নেই?
ইমাম হুসাইন, কারবালা, ইমাম, ৩রা শাবান, ইমাম আলি,
ইমাম হোসাইন (আ.) পবিত্র আহলে বাইতের তৃতীয় ইমাম। তিনি একজন বড় দানবীর ছিলেন। তিনি দরীদ্রদেরকে নিজ হাতে দান করতেন। তিনি বেহেশতের সরদার হবেন।
জান্নাতের নেত্রী ফাতেমা (আ.)। যত মহিলা জান্নাতে প্রবেশ করবেন তিনি সকলের নেত্রী হবেন। কিয়ামতের দিন তিনি সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবেন। তিনি তাঁর পিতার উম্মতের জন্য সুপারিস করবেন।
ফাতিমার (আ.) প্রতি রাসুল (সা.) সম্মান প্রদর্শন পদর্শন করতেন। ফাতেমা রাসুলের নিকট আসলে তিনি তাঁর সম্মানে উঠে দাড়াতেন এবং নিজের শরিরের চাদর পেড়ে দিতেন।
হযরত ফাতেমা (আ.) মহনবি হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর একমা্ত্র মেয়ে ছিলেন। তাঁকে রাতের আঁধারে দাফন করা হয়।
অতিতের অনেক উম্মতের মাঝে রাজআত সংঘটিত হয়েছে। সর্বশেষ নবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উম্মতের মাঝেও রাজআত সংঘটিত হবে।
১-পবিত্র কোরআন কেউ বিকৃত করতে পারবে না। ২- মুমিন অদৃশ্যর উপরে ঈমান রাখবে। ৩- কোরআনে সবল বিষয়ের উপরে আলোচনা করা হয়েছে। ৪- রাসুল (সা.) এর উম্মতেরা তার আহলে বাইতের উপরে অকথ্য অত্যাচার করেছে।
সুরা নুর ও হজরত ফাতেমা (আ.)-২
ইমাম কাজেম (আ.) এর ইমামতকে চেনার উপায়
ইমাম আলী (আ.) এর খেলাফত ও তার প্রশাসনিক পদ্ধতি
রাসুল (সা.) এর পরে হজরত ফাতেমা (আ.) এর অবস্থা
রাসুল (সা.) উম্মি হওয়ার রহস্য
ইমাম আলী (আ.) এর শাহাদাতের ঘটনা
আল্লাহ যাকে অনুমতি দিবেন শুধু তিনিই শাফাআত করতে পারবেন। কিয়ামতের দিন মুক্তি পাওয়ার জন্য পূর্ণবান হতে হবে। কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার ইমামসহ ডাকা হবে। শাফাআত পাওয়ার জন্য ইমান ও সৎকর্মের অধিকারী হতে হবে। শাফাআত পাওয়ার জন্য নবির সুন্নাতের অনুস্বরণ
গাদিরে খোমের প্রতিটি মূহুর্ত, জিল হজ্জ মাসের ১৬ তারিখ
রাসুল (সা.) এর ১২ জন ফলিফা ও ইমাম মাহদি (আ.)

পৃষ্ঠাসমূহ