اهل بیت ع

সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর জ্ঞান হবে সকল মানুষের উর্ধে। তিনি সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। তিনি আগন করলে সকল বিদ্যা পরিপূর্ণ হবে।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
হজরত আলী ও ফাতেমা (আঃ) বিবাহ জমিনে সংঘটিত হওয়ার পূর্বে মালাকুতে আলাতে সংঘটিত হয়। মহান আল্লাহর নির্দেশেই রাসুল (সাঃ) হজরত আলী (আঃ) এর সাথে হজরত ফাতেমা (আঃ) এর বিবাহ দেন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
ইমাম হোসাইন (আঃ) সৎকাজে আদেশ এবং অসৎকাজে নিষেধ করার করার জন্য কিয়াম করেছেলেন। তিনি রাসুলের আদর্শকে প্রতিষ্ঠিত করতে কারবালায় গমন করেছিলেন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
ইমাম মেহদি (আঃ)কে মদদ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। ইমান ও আমলকে শক্তিশালী করতে হবে। সৎকর্মশীল হতে হবে।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল বাকের (আঃ) পবিত্র আহলে বাইত (আঃ) এর পঞ্চম ইমাম। তিনি জ্ঞানের জগতে প্রচুর অবদান রেখেছেন। তাঁর নিকট চার হাজারেরও বেশী ছাত্র জ্ঞানার্জন করেছেন। তিনি রাসুল (সাঃ) হতে প্রচুর হাদিস বর্ণনা করেছেন।

পৃষ্ঠাসমূহ