قرآن

অতিতের অনেক উম্মতের মাঝে রাজআত সংঘটিত হয়েছে। সর্বশেষ নবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উম্মতের মাঝেও রাজআত সংঘটিত হবে।
কেউ ক্ষমা চাইলে তাকে ক্ষমা করা উত্তম। ক্ষমাকারী ব্যক্তিকে আল্লাহ তায়ালা পছন্দ করেন।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহর এবাদতের পরেই পিতা-মাতার হক আদায়ের প্রতি দির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পিতা-মাতা ইন্তিকালের পর তাদের জন্য দোয়া ও দান খয়রাত করতে হবে।
আল্লাহর স্বরণ মানুষকে অবহিত কাজ হতে দুরে রাখে। ব্যক্তিকে নীতিবান করে। তার অন্তরকে আলোকিত করে।
সকলের সাথে ভাল ভাষায় কথা বলতে হবে। আমাদের নবি ও ইমামগণ সর্বদা সকলের সাথে ভাল ব্যাবহার করতেন। কউকে কষ্ট দিতেন না। শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তিকে কাজে লাগাতে হবে।
সালাম প্রদানে অনেক সওয়াব রয়েছে। সালাম মানুষের মনের কদুরতাকে দুর করে এবং মহব্বত সৃষ্টি করে।
আমাদেরকে সকল ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়নতা বজায় রাখতে হবে। ন্যায়পরায়নতা সমাজের সকল ক্ষেত্রে শান্তি ও সৃংখলা বয়ে আনে।
কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যাক্তিকে তার হিসাব দিতে হবে। আর ব্যাক্তির হিসাব তার নিয়্যত ও আমল অনুযায়ী হবে।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে ওসিলা গ্রহণের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। আল্লাহর নবি ও ওলিগণ আল্লাহর নিটক অত্যন্ত প্রিয়ভাজন , তাই তাদের ওসিলার মাধ্যমে দোয়া করলে তা কবুল হয়।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহর এবাদতের পরেই পিতা-মাতার হক আদায়ের প্রতি দির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পিতা-মাতা ইন্তিকালের পর তাদের জন্য দোয়া ও দান খয়রাত করতে হবে।
মানুষ পারিবারিকভাবে জীবনযাপনের মাধ্যমেই বৈষয়িক ও আধ্যাত্মিক ক্ষেত্রে উন্নতি সাধন করতে পারে।
কোরআন শরিফ একমাত্র আসমানী গ্রন্থ যা যেকোন প্রকার তাহরিফ বা বিকৃতি হতে সংরক্ষীত রয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত এর কোন প্রকার তাহরিফ হবে না।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহর এবাদতের পরেই পিতা-মাতার হক আদায়ের প্রতি দির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পিতা-মাতা ইন্তিকালের পর তাদের জন্য দোয়া ও দান খয়রাত করতে হবে।
হিংসা অত্যন্ত খারাপ বৈশিষ্ট্য। হিংসা মানুষের সুখ-শান্তি নষ্ট করে দেয়।হিংসুক কখনো আত্মতৃপ্তি লাভ করে না।
সমাজে মানুষের সাথে ভাল সম্পর্ক বজায় রেখে চলার প্রতি ইসলম গুরুত্বারোপ করেছে।
কোরআন ও হাদিসে ওসিলা গ্রহণ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। ওসিলা গ্রহণ করলে সহজেই দোওয়া কবুল হয়।
ইমানের বিভিন্ন স্তর রয়েছে। সকলের ইমান এক সমান নয়। আল্লাহ সম্পর্কে যার জ্ঞান যত বেশী সে তত সক্তিশালী ইমানের অধিকারী হতে পারে।
হযরত উজাইর (আঃ) মৃত অবস্থায় থাকেন এর পর আল্লাহ তায়ালা আবার তাঁকে জীবিত করেন।
সকলের সাথে ভাল ভাষায় কথা বলতে হবে। আমাদের নবি ও ইমামগণ সর্বদা সকলের সাথে ভাল ব্যাবহার করতেন। কউকে কষ্ট দিতেন না।
ঘুষ খাওয়া অত্যন্ত বড় অপরাধ। কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত হয়েছে যে ঘোস গ্রহণকারী ব্যক্তির পরিনাম হবে দোযখ।

পৃষ্ঠাসমূহ