قرآن

যারা আল্লাহ, রাসুল ও মোমিদেরকে কষ্ট দেয় তাদের প্রতি আল্লাহ, ফেরেশতা ও মোমিনগণ লানত বা অভিসম্পাত করে থাকেন।
সন্ধির জন্য আমাদেরকে চেষ্টা করতে হবে। মতানৈক্য সৃষ্টি করা শয়তান ও শয়তানী বৈশিষ্ট্যের মানুষদের কাজ। হিংসা সর্বদা ক্ষতি বয়ে আনে।
পবিত্র কোরআন শরিফ মানুষকে আলোর পথে দাওয়াত করে। এ গ্রন্থ হচ্ছে মহান আল্লাহর কালাম। আমরা সকলেই কোরআনের বিধানকে আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করার ক্ষেত্রে অঙ্গীকারবদ্ধ হব।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। আমাদেরকে এ পৃথিবীতে তিনি সৃষ্টি করেছেন। এটা আমাদের কোন অধিকার ছিল না যে আমারা তা প্রাপ্ত হয়েছে। বরং তিনি আমাদের প্রতি করুণা করেছেন।
কাউকে কর্য দেয়াতে অনেক সোয়াব রয়েছে। আমাদের যদি তৌফিক থাকে তাহলে আমরা যেন কর্যের আবেদনকারীকে কর্য দান করি।
অহংকার সকল ক্ষেত্রেই পরিত্যাজ্য। মানুষের পক্ষে অহংকার শোভা পায় না; কেননা মানুষ অত্যন্ত দুর্বল। অবশ্য শয়তান ধোকা দিয়ে মানুষকে অহংকারী করে।
ইসলামে জ্ঞান অর্জনের প্রতি অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজনে সফর করতেও বলা হয়েছে। যত বিদ্যা রয়েছে তার মাঝে আল্লাহর বিধান সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা সর্বোত্তম।
এবাদত আমাদেরকে ঐক্য বজায় রেখে চলতে শিখায়। আমরা যে পদের লোকই হই না কেন এবাদতের সময় সকলে একই সঙ্গে দাঁড়াই। এ বিষয়টি আমাদেরকে অহংকার পরিহার করতে শিখায়।
মহান আল্লাহ মানুষের সাধ্যানুযায়ী বিধান দিয়েছেন। কোন ব্যক্তিকে তার শক্তির চেয়ে বেশি কোন কিছু করার নির্দেশ দেননি।
ইসলামী আকায়েদ বা ইসলামের মূল ভিত্তিকে দলিলের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। আহকাম সম্পর্কিত বিষয়গুলো মুজতাহিদের নিকট হতে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
ইসলামী আকায়েদ বা ইসলামের মূল ভিত্তিকে দলিলের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। আহকাম সম্পর্কিত বিষয়গুলো মুজতাহিদের নিকট হতে গ্রহণ করতে হবে। কিন্তু আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়গুলো সম্পর্কে নিজে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
যাদের তাকওয়া নেই তাদের আমল গ্রহণযোগ্য নয়। প্রত্যেক ব্যক্তির আমলের প্রতিদান তার তাকওয়ার ওপর ভিত্তি করে দান করা হবে।
আমরা সকলেই পূর্ণতায় পৌছার চেষ্টা করব। মানুষ এ পৃথিবীতে এসেছে পূর্ণতায় পৌছার জন্য। পূর্ণতায় পৌছতে হলে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে হবে।
কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যক্তিকে হিসাব দিতে হবে। সে দিন প্রত্যে ব্যক্তি তার নিজের ক্ষেত্রে ব্যস্ত থাকবে। কেউ কাউরো উপকার করতে পারবে না। কাজেই সেখানে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
ইমাম রেজা (আঃ) হতে প্রচুর আধ্যাত্মিক, চরিত্র গঠন ও জ্ঞান সমৃদ্ধ হাদিস বর্ণিত হয়েছে। এখানে তাঁর কছু সংখ্যক হাদিস বর্ণিত হল।
আল্লাহ তায়ালা মানব জাতিকে সৃষ্টির প্রথম উদ্দেশ্য হচ্ছে তাঁর এবাদত করা এবং দ্বিতীয় উদ্দেশ্য হচ্ছে এহসান করা। অন্যের উপকারের মাধ্যমেই মানুষ অমর হয়ে থাকে।
আল্লাহ তায়ালা বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের নিকট হতে পরীক্ষা গ্রহণ করে থাকেন। যারা তার একনিষ্ঠ বান্দা তারা সকল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে থাকে। পরীক্ষা হচ্ছে মানুষকে যাচাই করার মাপকাঠি।
পবিত্র কোরআনে অসিলা গ্রহণ করা সম্পর্কে বেশ কিছু আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে। অসিলা গ্রহণ ও তাবাররুক গ্রহণ করা এমন একটি বিষয় যে, সর্বকালেই তা বিদ্যমান ছিল।
মোমিনের অন্তরে সর্বদা আল্লাহর স্বরণ রয়েছে। মোমিনরা বিভিন্ন পন্থায় আল্লাহকে স্বরণ করে থাকে; জিকিরের মাধ্যমে, দোয়ার মাধ্যমে, এবাদতের মাধ্যমে…।
আল্লাহর তরফ হতে সর্বদা জমিনে হুজ্জাত থাকবে। যখন পৃথিবীতে শুধুমাত্র দুইজন মানুষ ছিলেন তাঁদের মধ্য হতে একজনকে আল্লাহ তায়ালা নবি হিসেবে নির্ধারণ করেছিলেন।

পৃষ্ঠাসমূহ