امام حسین ع

ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়। ইমাম হোসাইন (আ.) এর সাথীরা ছিলেন একনিষ্ঠ ইমানদার।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়। ইমাম হোসাইন (আ.) এর সাথীরা ছিলেন মুখলেস।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
নবিগণ আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হন। কেউ নিজে ইচ্ছা করলেই নবি হতে পারবে না। হজরত মুহাম্মাদ (সা.) সর্ব শ্রেষ্ঠ নবি। পৃথিবি কখনো আল্লাহর হুজ্জাতশূন্য হবে না।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়। কারবালায় ইমাম শিক্ষা দিয়েছেন যে কিভাবে এবাদত করতে হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়। কারবালায় ইমাম শিক্ষা দিয়েছেন যে কিভাবে এবাদত করতে হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) ও সৎ পথে আদেশ
নবিগণ মানুষের হেদায়াতের জন্য আগমন করেছেন। তাঁরা যাকিছু করেন তার সবকিছুই মানুষের মঙ্গলের জন্য। তিনি অত্যন্ত দয়ালু ছিলেন।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন-২
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) আমাদের হেদায়াতের জন্য দুটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম রেখে গেছেন; একটি হচ্ছে কোরআন আর অপরটি হচ্ছে আহলে বাইত (আঃ)। আহলে বাইত ও কোরআন একে অপরের সাথে সংশ্লিষ্ট।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে নন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হোসাইন (আ.) কে ৬১ হিজরির মুহাররাম মাসে কারবালার মরুভুমিতে নির্মমভাবে শহিদ করা হয় এবং তাঁর পরিবারকে বন্দি করে শামে নিয়ে যাওয়া হয়।
ইমাম হুসাইন (আঃ) ছিলেন রাসুলের (সাঃ) এর প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র। যিনি দ্বিন ইসলামকে বাচানোর জন্য নিজের জীবনকে খোদার পথে দান করেন এবং এজিদের মতো মুনাফিকের মুখোশ খুলে ফেলেন।

পৃষ্ঠাসমূহ