فیلم

রমজান মাসের 19 তারিখে ইরাকের কুফা নগরীতে মসজিদের মেহরাবে সেজদায় থাকা অবস্থায় ইমাম আলি (আ.) এর মাথায় বিষ মাখা তরবারী দ্বারা আঘাত করা হয় এবং রমজান মাসের 21 তারিখে তিনি শাহাদাত বরণ করেন।
আল্লাহ তায়ালা শবে কদরকে কেন্দ্র করে একটি সুরা অবতীর্ণ করেছেন। শবে কদর হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। এ রাতে এক রাকআত নামাজ আদায় করার অর্থ হচ্ছে হাজার রাকআতের অধিক নামাজ পড়া।
ইমামগণ মাসুম বা নিষ্পাপ। তাঁরা আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হয়েছেন। নবুওয়াতের পর ইমামতের ধারা চালু হয়েছে। সর্বপ্রথম ইমাম হচ্ছেন হজরত আলি (আ.) এবং সর্বশেষ ইমাম হচ্ছে হজরত মেহদি (আ.)।
ইমাম হাসান (আ.) অত্যন্ত উদার ব্যক্তি ছিলেন। তিনি নিজ হাতে দরিদ্রদেরকে দান করতেন। তাঁর নিকট কোন অভাবী ব্যক্তি সাহায্য কামনা করার পর খালি হাতে ফিরে যেত না। তিনি অত্যন্ত দয়াবান ও ক্ষমাশীল ছিলেন।
আখেরুজ্জামান বা শেষ যুগে আল্লাহর সর্বশেষ হুজ্জাম ইমাম মেহদি (আ.) আগমণ করবেন। তাঁর আগমণের পূর্বে এমন কিছু আলামত দেখা দিবে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা তাঁর জহুর সম্পর্কে অবগত হতে পারব।
আখেরুজ্জামান বা শেষ যুগে আল্লাহর সর্বশেষ হুজ্জাম ইমাম মেহদি (আ.) আগমণ করবেন। তাঁর আগমণের পূর্বে এমন কিছু আলামত দেখা দিবে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা তাঁর জহুর সম্পর্কে অবগত হতে পারব।
পবিত্র কোরআনে এমন কিছু আয়াত রয়েছে যেগুলোর বিধান এখনো আল্লাহর জমিনে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। ইমাম মেহদি (আ.) আগমনের মাধ্যমে এ আয়াতগুলোর বিধান বাস্তবে পরিণত হবে।
তাওহীদ ও শিরক সম্পর্কে আমাদের সঠিক জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন।এ জিবিষয়টি হচ্ছে আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়। সুতরাং আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়ে প্রত্যেক ব্যক্তিকে অধ্যায়ন করতে হবে ও জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
১-আবু তালিব হাবাশার বাদশাহকে ইসলামের দাওয়াত দেন । ২-আবু তালিব ফাতিমা বিনতে আসাদকে ইসলামের দাওয়াত দেন। ৩-তিনি জাফরকে রাসুল (সা.) এর সাথে নামাজ পড়তে বলেন। ৪-আবু তালিবের ঈমান ছিল আসহাবে কাহফের ন্যায়।
ইমাম হাসান (আ.) পবিত্র মদিনা নগরীতে তৃতীয় হিজরীতে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর নানা হচ্ছেন হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এবং পিতা হজরত আলী (আ.) এবং তাঁর মাতা হজরত ফাতেমা (আ.)। তিনি বেহেশতের যুবকদের সরদার।
তওবার রাস্তা সর্বদা সকলের জন্য খোলা রয়েছে। আমরা মানুষ কোন কোন ক্ষেত্রে আমাদের ভুল হতে পারে। ভুল বুঝতে পারার সাথে সাথে আমাদের তওবা করা উচিত।
কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার ইমামসহ আহবান করা হবে। সুতরাং এ দুনিয়াতে ইমামকে চেনা এবং তাঁর আনুগত্য করা একান্ত জরুরী। আর যে ইমাম হবেন তাঁকে অবশ্য মাসুম বা নিষ্পাপ হতে হবে।
১-মুসলমানদের ১২তম ইমাম হচ্ছে ইমাম মাহদী (আ.)। ২-ইমাম মাহদী (আ.) এর অন্তর্ধানকালীন সময়ে আমাদের করণীয় কি? ৩-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ আমার উম্মতের সর্বোত্তম আমল হচ্ছে মাহদী (আ.) এর অপেক্ষা করা। ৪-ইয়াকুব (আ.) ইউসুফ (আ.) এর জন্য অপেক্ষা করেছিলেন।
অবশ্যই উলিল আমর বা নির্দেশ দাতা আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হতে হবে। উলিল আমর অবশ্যই নিষ্পাপ ও নির্ভুল হতে হবে। কেননা যে ব্যক্তি নিজে ভুল করে সে অন্য কে সঠিক পথে চলার নির্দেশ দিতে পারে না। যে একটি ভুল করে সে একাধিক ভুলও করতে পারে।
১-ইমাম মাহদী (আ.) এর জন্য দোয়া করলে খোদা তার ইবাদতকে সত্যায়িত করবেন। ২-দোয়াকারী কেয়ামতের দিন পিপাসিত হবে না। ৩-দোয়াকারীর হিসাব কিতাব সহজ হবে। ৪-তাঁর জন্য দোয়া করলে ঈমান পরিপূর্ণ হবে।
১-দোয়া হচ্ছে মুমিনদের জন্য ঢাল স্বরূপ। ২-রাসুল (সা.) এর আহলে বাইত হচ্ছেন আলী, ফাতিমা, হাসান, হুসাইন (আ.)। ৩-ইমাম মাহদী (আ.) হচ্ছেন রাসুল (সা.) এর ১২তম খলিফা। ৪-মাহদী (আ.) এর আবিভার্বের জন্য দোয়া করলে শয়তান কষ্ট পাই।

পৃষ্ঠাসমূহ