فیلم

১-আল্লাহ সৎ পথ প্রদর্শন করেন। ২-কেউ অনু পরিমাণ সৎ কাজ করলেও তাও দেখতে পাবে। ৩-কেউ অনু পরিমাণ অসৎ কাজ করলেও তাও দেখতে পাবে। ৪-নিশ্চয় অপরাধিরা জাহান্নামের আযাবে চীরকাল থাকবে।
প্রত্যেক যুগে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ হতে জমিনে হাদি বা হেদায়াতকারী থাকতে হবে। বর্তমান যুগের হেদায়াতকরী কে? আমরা এ যুগে কার আনুগত্য কবর? আমরা কি কোন সাধারণ ব্যক্তির আনগত্য করতে পারব?
ইমাম মেহদি (আ.) হচ্ছেন আমাদের এ যুগের হেদায়াতকারী। তিনি বর্তমানে অদৃশ্যে রয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য অদৃশ্যে রেখেছেন। আল্লাহর নির্দেশ হলেই তিনি আগমন করবেন।
১-ইমাম মাহদী (আ.)-এর জন্ম হয়েছে ২৫৫হিজরীতে৷ ২-যদি ইউনুস মাছের উদরে তসবীহ না পড়ত তাহলে তাকে কিয়ামত পর্যন্ত মাছের উদরে থাকতে হত। ৩-হাদীসের আলোকে হজরত নূহ ২৪৫০ বছর বেঁচে ছিলেন। ৪-প্রত্যেক মুসলমানই বিশ্বাস করেন যে, হযরত ঈসা (আ.) জীবিত রয়েছেন।
১-জনাব, আবু আ’মরো উসমান বিন সাঈদ আ’মরী। ২-জনাব, আবু জা’ফর মুহাম্মদ বিন উসমান বিন সাঈদ আ’মরী। ৩-জনাব, আবুল কাসেম হুসাইন বিন রুহ নওবাখতী। ৪-জনাব, আবুল হাসান আলী বিন মুহাম্মদ সামারী। ৫-ইমাম মাহ্দীর (আঃ) ৪জন প্রতিনিধি ছিলেন।
ইমামত, ইমাম মাহদি, হুজ্জাতুল্লাহ, খলিফা, খেলাফত,
আল্লাহর জমিন তাঁর হুজ্জাত বা হেদায়াতকারী ব্যতিত চলতে পারে না। যখন পৃথিবীতে মাত্র দুই জন মানুষ ছিলেন তখনও তাঁদের মাঝে এক জন নবি ছিলেন কিন্তু আজ পৃথিবীতে শত শত কোটি মানুষ রয়েছে, এত মানুষের জন্য কি হেদায়াতকারী প্রয়োজন নেই?
হজরত আব্বাস (আ.) হচ্ছেন ইমাম হোসাইন(আ.) এর ভাই এবং হজরত ইমাম আলি (আ.) এর সন্তান। তিনি কারবালায় ইমাম হোসাইন (আ.) এর সাথে গমন করেন এবং শত্রুদের হাতে শহিদ হন।
১- ইলমে গায়ব খোদার পক্ষ থেকে তার নবীদের জন্য উপহার স্বরূপ। ২- ঈসা (আ.) এর ৪টি মাকাম ছিল। ৩- ইমাম মাহদী (আ.) এর পিছনে ঈসা (আ.) নামাজ আদায় করবেন। ৪- আহলে বাইত (আ.) কে খোদা ইলমে গায়বে দান করেছেন।
মৃত্যুর অর্থ নিঃশেষ হয়ে যাওয়া নয়; বরং মৃত্যুর অর্থ হচ্ছে স্থানান্তর হওয়া। স্থানান্তর হওয়ার পর আর মৃত্যু হবে না। বিধায় মৃত্যুর মাধ্যমে মানুষ অমরত্ব লাভ করে।
(১) খোদার প্রতি তাওয়াক্কুল। (২) নবীদের সীরাতে তাওয়াক্কুল। (৩) আম্বিয়াদের সীরাতে তাওয়াক্কুল। (৪) তাওয়াক্কুলের সুফল। (৫) খোদার প্রতি তাওয়াক্কুল করে রুজির সন্ধান করা। (৬) খোদার প্রতি তাওয়াক্কুল করলে ইহকাল অথবা পরকালে তার ফল পরিলক্ষিত হয়।
রমজান মাস আসার সাথে সাথে মহা নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর মাঝে পরিবর্তন এসে যেত। তাঁর চেহারা লাল হয়ে যেত। তিনি বেশি বেশি কোরআন পাঠ করতেন।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন আমাদের জীবন বিধান হিসেবে। এ কোরআন মহান রাব্বুল আলামিনের কালাম। কোরআন শরিফ অধ্যায়ন করতে হবে এবং তা আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে হবে।
আহলে বাইত (আ.) নাজাতের তরী। আহলে বাইত নুহ নবির নৌকার ন্যায়। যে ব্যক্তি তাতে আরোহণ করল সে মুক্তি পেল আর যে ব্যক্তি তাতে আরোহণ করল না সে ধবংশ হয়ে গেল।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন আমাদের জীবন বিধান হিসেবে। এ কোরআন মহান রাব্বুল আলামিনের কালাম। কোরআন শরিফ অধ্যায়ন করতে হবে এবং তা আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন আমাদের জীবন বিধান হিসেবে। এ কোরআন মহান রাব্বুল আলামিনের কালাম। কোরআন শরিফ অধ্যায়ন করতে হবে এবং তা আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে হবে।
সুরা বাকারায় রাজআত সম্পর্কিত বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে। বাকারা শব্দের অর্থ হচ্ছে গাভী। বণি ইসরাইলে কোন ব্যক্তিকে কেউ হত্যা করে রেখে চলে গেলে হজরত মুসা (আ.) নির্দেশ দেন যে একটি গভী যজেহ করে তার মাংস দ্বারা ঐ মৃত ব্যক্তিকে আঘাত করলে ঐ মৃত ব্যক্তি জীবিত হয়ে ব

পৃষ্ঠাসমূহ