فیلم

ইমামগণ প্রকৃত পক্ষে কোরআন ও রাসুল (সা.) এর আদর্শ বা সুন্নাতকে তাঁদের নিজের ভাষায় প্রকাশ করেছেন। তাঁরা মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন যে কিভাবে আল্লাহর বিধান পালন করতে হয়।
আমরা সর্বদা মুক্তির পথে চলব। মুক্তির পথ হচ্ছে সরল পথ। এ পথে কোন বক্রতা নেই। আমাদেরকে রাসুল ও কোরআনের পথে চলতে হবে।
রমজান মাস কোরআনের মাস। এ মাসে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। রমজান মাসকে কোরআনের বসন্তকাল বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ মাসে কোরআনের এক আয়াত তেলাওয়াত করলে অন্য মাসে এক খতমের সমপরিমান সওয়াব দান করা হয়ে থাকে।
আশুরা ও এন্তেজার হচ্ছে একটি পাখির দুটি ডানার ন্যায়। একটি লাল ডানা আর অপরটি হচ্ছে সবুজ ডানা। এ দুটি প্রেনণার মাধ্যমেই মোসলমানরা তাদের আর্দকে জীবিত রাখতে পারে।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর হুকুমতের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাঁর আগমণের মাধ্যমে নিষ্পাপ ও নির্ভুল শাসকের হুকুমত প্রতিষ্ঠিত হবে। সকল ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়ণতা প্রতিষ্টিত হবে। কেউ কাউরো প্রতি অত্যাচার করতে পারবে না।
শয়তান আল্লাহর দরবার হতে বিতাড়িত হওয়ার পর প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছে যে মানুষকে বিপথগামী করবে। সুতরাং শয়তান সর্বদা বিভিন্ন পন্থায় মানুষকে ধোকা দেয়ার জন্য চেষ্টা করে থাকে।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে রাজীন। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বর্ণিত হলো।
পবিত্র কোরআন মহা নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর নবুওয়াতের চিরন্তন মোজেজা। আল্লাহর তরফ হতে পেরিত মোজেজার প্রতি কেউ হস্তক্ষেপ করার ক্ষমতা রাখে না।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে রাগেবীন বা আশাকারীদের মুনাজাত। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বর্ণিত হলো।
১-ফাতিমা (আ.) ও হাসান (আ.) গ্বাদীর দিবসের কথা বলেছেন। ২-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ আমি যাদের মওলা আলীও তাদের মওলা। ৩-আম্মারে ইয়াসীর গ্বাদীরের হাদীসকে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। ৪-আমর ইবনে আস গ্বাদীরের হাদীসকে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।
আমরা যে যুগে জীবন যাপন করছি সে যুগকে আখেরুজ্জামান বলা হয়। আমাদের নবি হচ্ছে (সা.) খাতামুল আম্বীয়া বা সর্বশেষ নবি এবং ইমাম মেহদি (আঃ) হচ্ছেন সর্বশেস ইমাম।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে তায়েবীন বা তওবাকারীদের মুনাজাত। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বর্ণিত হলো।
১-আলী (আ.) কে রাসুল (সা.) মুসলমানদের খলিফা নির্বাচন করেন। ২-আলী (আ.) কে সর্বপ্রথম হজরত ওমর ইবনে খাত্তাব অভিনন্দন জানান। ৩-সকল সাহাবীরা আলী (আ.) এর হাতে বাইয়াত করেন। ৪-গ্বাদীরের বাইয়াত তিনদিন যাবৎ অনুষ্ঠিত হয়।
১-ইমামের অনুগত্য থেকে অবাধ্য না হওয়া। ২- মিথ্যা সাক্ষ্য না দেওয়া। ৩-দূরাবস্থায় ধৈর্যশীল থাকা। ৪-মুমিন ভাইয়ের মানহানী না করা। ৫-অন্যায়ভাবে রক্তপাত না করা।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর হুকুমতের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাঁর আগমণের মাধ্যমে নিষ্পাপ ও নির্ভুল শাসকের হুকুমত প্রতিষ্ঠিত হবে। সকল ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়ণতা প্রতিষ্টিত হবে। কেউ কাউরো প্রতি অত্যাচার করতে পারবে না।
কারা বার খলিফার অন্তর্ভুক্ত? হজরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর পরবর্তী যুগের জন্য বার জন খলিফা বা ওয়াসি নির্ধারণ করেছেন। এ বার জন খলিফার সকলেই নিষ্পাপ। তাঁরা যেকোন প্রকার ভুলের উর্ধে।

পৃষ্ঠাসমূহ