فیلم

১-আলী (আ.) এর সাথে বন্ধুত্ব মানেই খোদা ও রাসুল (সা.) এর সাথে বন্ধুত্ব। ২-আলী (আ.) কে ভালবাসা ছাড়া কোন আমল গ্রহণ কবে না। ৩-আলী (আ.) এর সাথে বিদ্বেপোষণ কুফরের সামিল। ৪-আলী (আ.) কে ভালবাসা হচ্ছে সৎ কর্ম।
আল্লাহ তায়ালা মানব জাতিকে সৃষ্টি করার সিদ্ধান্ত নিয়ে বিষয়টিকে ফেরেশতাদের নিকট উস্থাপন করলে ফেরেশতারা মানব জাতিকে সৃষ্টি করতে নিষেধ করেন। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা যেহেতু সব কিছু জানেন তাই তিনি আদম (আ.) কে সৃষ্টি করলেন।
১-আল্লাহ বলেছেনঃ রোজা পূর্ণ কর রাত্রি পর্যন্ত। ২-সেহেরীরর সময় হচ্ছে ভোরের কাল রেখা থেকে সাদা রেখা প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত। ৩-লাইল শব্দটি কোরআনে ১৬২ বার বর্ণিত হয়েছে। ৪-সন্ধ্যা ও রাতের কথা সূরা ইনশিক্বাক্বে উল্লেখ করা হয়েছে।
১-রমজান মাস হচ্ছে খোদার নিকটবর্তি হওয়ার মাস। ২-রমজান মাসে অধিক কোরআন তেলাওয়াত করা উত্তম। ৩-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ শরীরের জাকাত হচ্ছে রোজা রাখা। ৪-আলী (আ.) বলেছেনঃ রোজার মাধ্যমে মানুষের একনিষ্ঠতাকে পরীক্ষা করা হয়।
ইমাম মেহদি (আ.) 255 হিজরীতে জন্ম গ্রহণ করেছেন। তিনি পাঁচ বছর বয়সে গাইবাতে সোগরাতে গিয়েছিলেন এবং তাপর একবার এসেছিলেন অতপর তিনি গাইবাতে কোবরাতে গিয়েছেন এর পর কত দিন পর তাঁর প্রকাশ ঘটবে তা কেউ জানে না।
ইমাম হাসান (আ.) একদিকে যেমন একজন নির্ভীক বীর ছিলেন অন্য দিকে তেমন একজন সহনশীল ব্যক্তি ছিলেন। তিনি কখনো কাউরো সাথে রেগে কথা বলতেন না। তিনি সকলকে ক্ষমা করে দিতেন।
১-রমজান মাসের মহিমান্বিত রজনী হচ্ছে শবে ক্বদর। ২-কোরআনে শবে ক্বদর সম্পর্কে সূরা ক্বদর নাযিল হয়েছে। ৩-লাইলাতুল ক্বদর হাজার রাত্রি অপেক্ষা উত্তম। ৪-শবে ক্বদরে ফেরেস্তারা নাযিল হয়। ৫- শবে ক্বদরে দোয়া কবুল করা হয়।
১-আলী (আ.) কে কষ্ট প্রদান হচ্ছে খোদা ও রাসুল (সা.) কে কষ্ট প্রদানের সমতুল্য। ২-আলী (আ.) কে গালমন্দ হচ্ছে রাসুল (সা.) কে গালমন্দ করা। ৩-আলী (আ.) এর সাথে যুদ্ধ করা হচ্ছে রাসুল (সা.) এর সাথে যুদ্ধ করার সমতুল্য। ৪- আলী (আ.) কে পরিত্যাগ করা হচ্ছে রাসুল (সা.) ক
শুধুমাত্র শেষ নবির উম্মতের জন্যই রোজা ফরজ করা হয়নি বরং অতীতের সকল উম্মতের জন্যই রোজা ফরজ করা হয়েছিল। রোজা এসেছে আমাদেরকে আত্মসংযমী করার জন্য।
পবিত্র কোরআন আমাদের হেদায়াতের জন্য আল্লাহ তায়ালা প্রেরণ করেছেন। এ আসমানী গ্রন্থ অধ্যায়ন করা ও অনুধাবন করা একান্ত প্রয়োজন। এ পবিত্র গ্রন্থ মানুষের হৃদয়কে আলোকিত করে।
১-লাইলাতুল কদর হাজার রাত অপেক্ষা উত্তম। ২-সূর্যাস্তের পরে গোসল করা উত্তম। ৩-যে ব্যাক্তি এই রাতে জাগ্রত থাকবে তার গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। ৪-শবে ক্বদরে ১০০ রাকাত নামাজ পড়ার বিশেষ গুরত্ব রয়েছে।
প্রত্যেক ব্যক্তিকে মৃত্যুর পূর্বে ওসিয়ত করে যাওয়া উচিত যে, তার রেখে যাওয়া সম্পদ কিভাবে তার ওয়ারিসরা ব্যয় করবে। ওসিয়ত মুস্তাহাব কিন্তু কেউ যদি ৠণী হয় তাহলে তার ওপর ওসিয়ত করা ওয়াজিব।
সুরা ফাতেহা, সর্ব প্রথম পরিপূর্ণ সুরা হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছে। আমরা নামাজসহ বিভিন্ন স্থানে এ সুরাটিকে অধিক তেলাওয়াত করে থাকি। এ সুরাটিকে সাবউল মাসানীও বলা হয়ে থাকে।
১-রাসুল (সা.) এই দিনকে ঈদ হিসেবে ঘোষণা করেছেন। ২-ইমাম (আ.) গণ এই দিনটিকে ঈদ হিসেবে উৎযাপন করতেন। ৩-ইমাম সাদিক্ব (আ.) এর মতে সবচেয়ে বড় ঈদ হচ্ছে, ঈদে গ্বাদীর। ৪-গ্বাদীর দিবসে দ্বীনে ইসলাম পূর্ণতা লাভ করে।
১-গ্বাদীরের দিনে একটি সৎ কর্ম করলে ৮০ মাসের সৎ কর্মের সওয়াব পাওয়া যায়। ২-ইমাম (আ.) গণ এই দিনে রোযা রাখতেন। ৩-গ্বাদীরের দিনের রোযা ১০০টি গ্রহণযোগ্য হজ্জ ও ওমরার সমতুল্য। ৪-গ্বাদীরের অন্যতম ইবাদত হচ্ছে দোয়া করা।
বেহেশত হচ্ছে শুধু শান্তির স্থান। সেখানে কাউকে কোন সীমাবদ্ধতার মাঝে থাকতে হবে না। সেখানে নেককার বান্দারা স্থান পাবে।

পৃষ্ঠাসমূহ