فیلم

মোমিনের অন্তরে সর্বদা আল্লাহর স্বরণ রয়েছে। মোমিনরা বিভিন্ন পন্থায় আল্লাহকে স্বরণ করে থাকে; জিকিরের মাধ্যমে, দোয়ার মাধ্যমে, এবাদতের মাধ্যমে…।
আল্লাহর তরফ হতে সর্বদা জমিনে হুজ্জাত থাকবে। যখন পৃথিবীতে শুধুমাত্র দুইজন মানুষ ছিলেন তাঁদের মধ্য হতে একজনকে আল্লাহ তায়ালা নবি হিসেবে নির্ধারণ করেছিলেন।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে রাজীন। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বর্ণিত হলো।
১-মসজিদে নববীতে শুধুমাত্র আলী (আ.) এর ঘরের দরজা খোলা ছিল। ২-রাসুল (সা.) আলী (আ.) কে আমিরুল মুমিনিন উপাধি দান করেন। ৩-রাসুল (সা.) সূরা তওবা প্রচারের জন্য আবু বকরের পরিবর্তে আলী (আ.) কে নির্বাচন করেন। ৪-ফাতিমা (আ.) এর সাথে আলী (আ.) এর বিবাহ আল্লাহর নির্দেশে
আহলে কিতাবরা নবি (সা.) এর আগমনের খবর সম্পের্কে তাদের কিতাবে পড়েছিল। তারা পুরোপুরিভাবে আখেরী নবি সম্পর্কে অবগত ছিল এবং তাঁর অপেক্ষায় ছিল কিন্তু তিনি আগমনের পর তারা তাঁকে গ্রহণ করেনি।
সর্বদা আল্লাহর জমিনে তাঁর হুজ্জাত বিদ্যমান থাকতে হবে। এ হুজ্জাতগণ বান্দাদের আমলের ক্ষেত্রে সাক্ষ্য দান করবেন। এ যুগের হুজ্জাত হচ্ছেন ইমাম মেহদি (আঃ) তিনি আমাদের আমলের ক্ষেত্রে সাক্ষ্য দান করবেন।
১- ইমাম মাহদী (আ.) এর আত্মগোপন হচ্ছে একটি ঐশী রহস্য। ২-ইমাম মাহদী (আ.) হচ্ছেন সর্বশ্রেষ্ঠ দাসীর সন্তান। ৩-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ মাহদী (আ.) এর উদাহরণ হচ্ছে কেয়ামতের মতো। ৪-রাসুল (সা.) বলেছেন মাহদী (আ.) আমার বংশ থেকে আসবে।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে রাগেবীন বা আশাকারীদের মুনাজাত। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বর্ণিত হলো।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর হুকুমতের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাঁর আগমণের মাধ্যমে নিষ্পাপ ও নির্ভুল শাসকের হুকুমত প্রতিষ্ঠিত হবে। সকল ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়ণতা প্রতিষ্টিত হবে। কেউ কাউরো প্রতি অত্যাচার করতে পারবে না।
১-ইমাম মাহদী (আ.) ২৫৫ হিজরীতে জন্মগ্রহণ করেছেন। ২-রাসুল (সা.) এর পরে মুসলমানদের খলিফা বা ইমাম হবেন ১২জন। ৩-ইমাম হাসান আসকারী (আ.) ২৬০ হিজরীতে শাহাদত বরণ করেন। ৪-হজরত ঈসা, ইলয়াস, খিযির (আ.) এবং শয়তান জীবিত রয়েছে।
আল্লাহর নিদর্শনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা আমাদের প্রতি ওয়াজিব। যেমন- কাবা শরিফ, মদিনা শরিফ… হচ্ছে আল্লাহর নিদর্শনের অন্তর্ভুক্ত। সম্মান ও মহব্বত ব্যতিত দ্বিন দিকে থাকতে পারে না।
আমরা প্রত্যেকটি কাজ এখলাস সহকারে করব। প্রত্যে ব্যক্তিকে তার এখলাস অনুযায়ী প্রতিদান দান করা হবে। আর রোজা হচ্ছে এখলাসের প্রমাণ। যে ব্যক্তি রোজা রাখে তার এখলাস রয়েছে। কেননা রোজা দেখানোর মত কোন এবাদত নয়।
ইসলামে হিজরতের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। নবি ও রাসুলগণ এবং ইমাম ও ওলিগণ ইসলাম প্রচারের জন্য হিজরত করেছেন। বাংলাদেশের মানুষ ওলিগণের মাধ্যমেই ইসলাম পেয়েছে। আর এ কাণেই বাংলাদেশকে ওলিগণের দেশ বলা হয়ে থাকে।
ইমান ও সৎকর্ম সর্বদা একে অপরের সাথে সম্পর্কিত। ইমান ব্যতিত সৎকর্মেরর কোন মূল্য পাওয়া যাবে না। অপরদিকে সৎকর্ম বীহিন আমল ফল বীহিন বৃক্ষের ন্যায়।
ইমাম সাদিক (আ.) নবি বংশের ষষ্ঠ ইমাম ছিলেন। তিনি জ্ঞান বিকাশের ক্ষেত্রে প্রচুর অবদান রেখেছেন। চার হাজারেরও বেশি ছাত্র তাঁর নিকট শিক্ষা গ্রহণ করেছে।
১-রাসুল (সা.) এর উত্তরাধিকারী হচ্ছে ১২ জন। ২-রহমতপ্রাপ্ত তারা যারা অন্তর্ধানের সময়ে ধৈর্যধারণ করবে। ৩-ইমাম মাহদী (আ.) এর আগমণে পৃথিবী ঐশী আলোতে ঢেকে যাবে। ৪-ইমাম মাহদী (আ.) এর আগমণে পৃথিবী ন্যায় বিচারে পুর্ণ হবে।

পৃষ্ঠাসমূহ