হজরত আলী (আ.) এর ফজিলত

একদা জিব্রাইল ফেরেস্তা হজরত মোহাম্মাদ (সা.) এর কাছে আসেন তখন হজরত আলী (আ.)ও রাসুল (সা.)’এর কাছে আসেন। তখন জিব্রাইল ফেরেস্তা তাঁর সম্মানে উঠে দাড়ায়।  রাসুল (সা.) বলেন হে জিব্রাইল! তুমি কি এই যুবকের সম্মানে উঠে দাড়িয়েছ? হজরত জিব্রাইল (আ.) বলেন: তাঁকে সম্মা

হজরত আলী (আ.) এর ফজিলত

এস, এ, এ

একদা জিব্রাইল ফেরেস্তা হজরত মোহাম্মাদ (সা.) এর সমীপে উপস্থিত ছিলেন এমতাবস্থায়  হজরত আলী (আ.) সেখানে উপস্থিত হন। তখন জিব্রাইল ফেরেস্তা হজরত আলী (আ.)এর সম্মানে উঠে দাড়ায়।  রাসুল (সা.) বলেন হে জিব্রাইল! তুমি কি এই যুবকের সম্মানে উঠে দাড়িয়েছ?

হজরত জিব্রাইল (আ.) বলেন: তাঁকে সম্মান করা আমার দ্বায়িত্ব। কেননা যখন আল্লাহ তায়ালা আমাকে সৃষ্টি করেন তখন আমাকে জিজ্ঞাসা করেন আমি কে এবং আমার নাম কি? তখন আমি অবাক হয়ে ভাবতে থাকি এবং চিন্তা করি যে, এর জবাব কি দিব। তখন উক্ত যুবক আমাকে বলেন যে, বল:

أنت ربّ الجلیل واسمك الجمیل وأنا عبدك الذلیل واسمی جبرییل

রাসুল (সা.) জিজ্ঞাসা করেন হে জিব্রাইল! তোমাকে কখন সৃষ্টি করা হয়েছে?

উত্তরে জিব্রাইল বলেন: আল্লাহ একটি তারাকে সৃষ্টি করেছেন যা ৩০ হাজার বছরে একবার দেখা যায় আর আমি উক্ত তারাটিকে ৩০ হাজার বার দেখেছি। আর বর্তমানে আমার বয়স হচ্ছে এত।

রাসুল (সা.) তুমি কি সে তারাটিকে দেখলে চিনতে পারবে?

জিব্রাইল উত্তরে বলেন হ্যাঁ হে রাসুলআল্লাহ!

রাসুল (সা.) আলী (আ.) কে বলেন হে আলী! তোমার মাথার পাগড়িটা একটু উচু কর। যখন হজরত আলী (আ.) স্বীয় পাগড়িটা উচু করলে তখন তাঁর কপালে একটি নূর পরিলক্ষিত হয়। উক্ত নূরটি দেখে হজরত জিব্রাইল বলেন: মহান আল্লাহর শপথ এটা হচ্ছে সেই তারা যা ৩০ হাজার বছরে একবার দেখা যায় আর আমি উক্ত তারাটিকে ৩০ হাজার বার দেখেছি। (আল কাতরা মিন বাহারে মানাকেবে নাবী ওয়া ইতরাতিহি, খন্ড ১)

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন