ভারতে ১৭ পুলিশের যাবজ্জীবন, ফাঁসি দাবি পরিবারের

ভারতে ১৭ পুলিশের যাবজ্জীবন, ফাঁসি দাবি পরিবারের

ভারতে ১৭ পুলিশের যাবজ্জীবন, ফাঁসি দাবি পরিবারের

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান, এজিদ, মাবিয়া, আবু সুফিয়ান, আলী আকবর, হুসাইন,
ভারতের উত্তরাখন্ড রাজ্যে ২০০৯ সালে ভুয়া এনকাউন্টারে এক শিক্ষার্থীকে হত্যার অভিযোগে ১৭ পুলিশ সদস্যকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

আজ (সোমবার) সিবিআই-এর বিশেষ আদালতের বিচারক জিপিএস মালিক এমবিএ'র ছাত্র রণবীর সিংকে অপহরণের পর ভুয়া এনকাউণ্টারে হত্যার অপরাধে এ রায় দেন। একইসঙ্গে দোষী সাব্যস্ত সাত জনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।ওই সাত পুলিশ হলেন- সাব-ইন্সপেক্টর সন্তোষ কুমার জয়সওয়াল, গোপাল দত্ত ভাট, রাজেশ বিসত, নীরজ কুমার, নীতিন কুমার চৌহান, চান্দের মোহন সিং রাওত ও কনস্টেবল অজিত সিং। চাঞ্চল্যকর ওই হত্যাকাণ্ডে তারা সরাসরি জড়িত ছিলেন বলে আদালত জানিয়েছে। এছাড়া, ঘটনার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অপরাধে আরও ১০ পুলিশ কর্মীকে কারাদণ্ডের পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা করে জরিমানার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

আদালত জরিমানার টাকা রণবীরের পরিবারকে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে। তবে, এই রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে নিহত রণবীরের মা বলেছেন, তারা চান ছেলের হত্যাকারীদের মৃত্যুদণ্ড চান। এ রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাওয়ার কথা ভাবছেন তিনি।

২০০৯ সালের ৩ জুন অপহরণ, ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ উত্তরাখন্ডে মোহিনি রোড থেকে আটক করা হয় রণবীর সিংকে। এরপর দেরাদুন উপত্যকায় কথিত বন্দুকযুদ্ধে হত্যা করা তাকে হত্যা করা হয়।

পরে রণবীরের বাবা রবীন্দ্র সিং অভিযোগ করেন, তার ছেলে চাকরির সন্ধানে ওই এলাকায় যাওয়ার পর পুলিশ তাকে আটক করে। পরে তার মরদেহে ২৯টি গুলি পাওয়া যায়। পুলিশ ঘটনাটিকে বন্দুকযুদ্ধ নামে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে।

রণবীরের পরিবার এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে দেরাদুন পুলিশের ১৮ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।প্রথমে তদন্ত শুরু করে সিআইডি। পরে তদন্ত দেয়া হয় সিবিআই'কে। দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পরে অভিযুক্তরা দোষী সাব্যস্ত হয়।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন