ওহাবীদের গ্রান্ড মুফতি কে?-২

ওহাবীদের গ্রান্ড মুফতি কে?-২

ওহাবীদের গ্রান্ড মুফতি কে?-২

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি,   

* পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম) পালন করা হারাম!
তিনি সৌদি দৈনিক ‘আল-মাদিনাহ’কে দেয়া এক সাক্ষাতকারে বলেছেন : পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নাবী (স.) পালন করা একটি ভিত্তিহীন বিদআত।
তিনি বলেন : মহানবী (স.) এর সুন্নতে এবং খোলাফায়ে রাশেদীন ও হেদায়েত দানকারী ইমামগণের জীবনচরিতে জন্মদিনে আনন্দ উত্সব পালনের কোন নজীর আমরা পাই না, এরই ভিত্তিতে মহানবী (স.) এর জন্মদিন তথা ঈদে মীলাদুন্নাবী পালন করা হারাম।
Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি,
* ইয়াযিদের বিরুদ্ধে ইমাম হুসাইন (আলাইহিস সালাম) এর বিপ্লব ছিল একটি হারাম কর্ম!
ইরাকে অবস্থিত আহলে বাইত (আলাইহিমুস সালাম) এর সদস্যদের মাজার ভেঙ্গে দেওয়ার ফতওয়া প্রদানকারী আলেমদের অন্যতম সৌদি আরবের ওয়াহাবী এ মুফতি তার গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্যসমূহের কথা এভাবে উল্লেখ করেন, ইয়াযিদের কাজের সমর্থনে যুক্তি পেশ করা, আশুরার দিন রোজা রাখা এবং বিয়েসহ অন্যান্য আনন্দ-উত্সব পালন করা ইত্যাদি... তার গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য বলে তিনি জ্ঞান করেন। আর এ বিষয়টি বর্ণনা করতে তিনি কোন সুযোগকেই হাতছাড়া করেন না। আমার ভালভাবে মনে আছে যে, ২০১১ সালের শাবান মাসে উমরাহ’র উদ্দেশ্যে মক্কায় গিয়েছিলাম, ঐ সময় তিনি মসজিদুল হারামে বসেছিলেন এবং উমরাহ করতে আসা হাজীদের উদ্দেশ্যে এ বিষয়টির ব্যাখ্যা দিচ্ছিলেন।
এছাড়া তিনি সৌদি আরবের স্যাটালাইট চ্যানেল আল-মাজদ হতে সরাসরি প্রচারিত এক অনুষ্ঠানে একজন নারী দর্শকের ইয়াযিদ ও ইমাম হুসাইন [আ.] এর সংগ্রাম সম্পর্কে করা এক প্রশ্নের জবাব তিনি এভাবে দেন : ‘এ ধরনের বিষয়ের ওপর আলোচনার যুগ পার হয়ে গেছে। তারা ছিলেন এমন একটি দল যারা গত হয়েছেন। যদি তারা ভাল বা মন্দ করে থাকেন তবে তারা নিজেদের জন্য করেছেন এবং আপনারা যা কিছু করছেন তা নিজেদের জন্যই করছেন, তাদের কৃতকর্মের জন্য আপনাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই।
ইয়াযিদ বিন মুয়াবিয়ার বাইয়াত (আনুগত্যের শপথ) ছিল শরিয়ত সম্মত বাইয়াত; যা তার পিতা মুয়াবিয়ার যুগে জনগণ হতে গ্রহণ করা হয়েছিল এবং জনগণও বাইয়াত করার মাধ্যমে এ বিষয়ের প্রতি তাদের সমর্থন ব্যক্ত করেছিল। কিন্তু মুয়াবিয়া দুনিয়া হতে বিদায় নেওয়ার পর হাসান ও হুসাইন বিন আলী [আলাইহিমাস সালাম] এবং ইবনে যুবাইর তার হাতে বাইয়াত করতে অস্বীকৃতি জানায়।
বাইয়াত করার ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেয়ার বিষয়ে হুসাইন বিন আলী [আলাইহিস সালাম] ও ইবনে যুবাইর ভুলের শিকার হয়েছেন। কেননা ইয়াযিদের হাতে বাইয়াত ছিল শরিয়ত সম্মত। আর বাইয়াত তার পিতা মুয়াবিয়ার যুগে জনসম্মুখে গ্রহণ করা হয়। কিন্তু মহান আল্লাহ যা কিছু নির্দিষ্ট করেন সে বিষয়ে তিনি প্রজ্ঞাময় ও জ্ঞানী, আর ঐ সময় জীবন-যাপনকারী জনগণও মহান আল্লাহ্ কর্তৃক নির্ধারিত সে বিষয়ের ওপরই গত হয়েছে।
Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি,
আপনাদেরকে আল্লাহর দোহাই দেই! এ বিষয়টি আমার উদ্ধৃতি দিয়ে বর্ণনা করাকে আমি পছন্দ করি না, এ বিষয়গুলো হচ্ছে এমন যা অতিক্রান্ত হয়েছে। ইতিহাসও এ বিষয়ে বিভিন্ন ভাবে ব্যখ্যা দিয়েছে। কিন্তু যাই হোক না কেন এ আলোচনার সময় পার হয়েছে এবং শেষ হয়ে গেছে...। সহস্রাধিক বছর পূর্বে ইয়াযিদ এবং হুসাইনের মৃত্যু হয়েছে।
কিন্তু আমার আকিদামতে ইয়াযিদ বিন মুয়াবিয়ার হাতে বাইয়াত ছিল শরিয়ত মোতাবেক! এবং হুসাইনকে উপদেশ দেওয়া হয়েছিল যাতে মদিনা হতে ইরাকের দিকে না যান, পাশাপাশি তাকে বাইয়াতেরও উপদেশ দেয়া হয়েছিল কিন্তু তিনি গ্রহণ করেননি।
ইবনে আব্বাস, ইবনে উমার ও ফারাযদাকসহ আরো অনেক সাহাবী তাকে ইরাকে যেতে নিষেধ করেছিলেন এবং তাকে বলেছিলেন : ইরাকে যাওয়া তার জন্য মঙ্গলকর হবে না। কিন্তু হুসাইন এ সকল উপদেশ উপেক্ষা করেন... আর যা কিছু মহান আল্লাহ লিখে রেখেছিলেন তাই ঘটেছে...।
কিন্তু এরপরও আমরা হুসাইনের জন্য মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির কামনা করি এবং তার জন্য ক্ষমার দাবী জানাই। মহান আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত বিষয়াদি বিশেষ প্রজ্ঞার অধিকারী যা সম্পর্কে আমরা অজ্ঞ...।
এ সকল বিষয় উল্লেখ করার উপকারীতা কি? হুসাইন যে ভুল করেছে তার জন্য সে নিজেই দায়ী। আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের আকিদা হচ্ছে, যার হাতে বাইয়াত করা হয়েছে এবং জনগণ যার চতুর্পাশে সমবেত হয়েছে তার নির্দেশ পালন করা ওয়াজিব!!! এবং তার অবাধ্য হওয়া ও তার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করা হারাম!!! আর এ কারণে ইয়াযিদের বিরুদ্ধে হুসাইনের বিপ্লব ছিল একটি হারাম কর্ম!!!...
আমরা বলি : ইয়াযিদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর বিষয়ে হুসাইন ভুল করেছে, এ কাজ না করাটাই তার জন্য মঙ্গলকর ছিল এবং মদিনায় থেকে যাওয়াটাই ছিল তার জন্য মঙ্গলকর ও শ্রেয়। তাকে যতই বলা হয়েছিল যে, ইরাকের জনগণ তোমার পক্ষপাতী ও সমর্থক নয়, তিনি কারো কথা শোনেননি...।
আর সত্য বিষয়টি হল, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, হেজাজ ও ইয়েমেনের জনগণ ইয়াযিদ ইবনে মুয়াবিয়ার সাথে তার পিতার জীবদ্দশাতেই বাইয়াত করেছিল এবং তার নেতৃত্বকে ও ইমামতকে গ্রহণ করেছিল। এ কারণে তার এবং তার খেলাফতের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা ছিল অবৈধ। এটাই হচ্ছে শেষ, এরচেয়ে বেশী আর কিছু বলতে চাই না এবং এর চেয়ে অধিক কিছুর উপর বিশ্বাসও রাখি না’।
মজার বিষয় হল, যে ভিডিও ক্লিপটিতে তিনি এ সব কথা বলেছেন, হযরত যায়নাব (সালামুল্লাহি আলাইহা) এর মাজারে হামলার ক্ষেত্রে ইদানিং ঐ ক্লিপটি ব্যবহার করা হচ্ছে।
Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি,
* ইয়েমেনীদের অত্যাচারী ইরান কর্তৃক সহযোগিত করা হারাম!
২০০৯ সালে ইয়েমেনের গণবিপ্লবের ঘটনায় শেইখ আব্দুল আযিয আলুশ শেইখ সৌদি দৈনিক আল-ওয়াতানকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানকে ইয়েমেনের যাইদী সম্প্রদায়ের অনুসারীদেরকে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানের বিষয়ে অভিযুক্ত করে এ ধরনের সহযোগিতাকে পাপ এবং অত্যাচার বলে আখ্যায়িত করেছিলেন।
এই সাক্ষাতকারেই আলুশ শেইখ ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন, সৌদি সেনাবাহিনী’র যাইদি সম্প্রদায়ের বিদ্রোহীদের মুখোমুখী হওয়ার বিষয়টি হচ্ছে হক ও বাতিলের মুখোমুখি হওয়ার ন্যায়!

* হিজবুল্লাহ’র জন্য দোয়া করা ও তাদের জন্য সাহায্য প্রেরণ করা হারাম!
আল-মুহিতের ভাষ্যমতে, ইসলামি দেশসমূহে ইহুদীদের ঢোকার সুব্যবস্থা (!) করে দেওয়ার বিষয়ে কিছুদিন পূর্বে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলেন আলুশ শেইখ।
আলুশ শেইখ ওয়াহাবীদের পদ্ধতির ভিত্তিতে –যারা নিজেদেরকে ছাড়া সকল মুসলমানকেই কাফের বলে জ্ঞান করে- রিয়াদের আলে সাউদ বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন : যারা সেখানে ইসলামের শ্লোগান দেয়, ইসলাম তাদের হতে অসন্তুষ্ট!

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি,
তিনি বলেন : নিঃসন্দেহে যা কিছু লেবাননে ঘটছে তা বেদনাদায়ক ও মর্মান্তিক। মানুষ এ ধরনের ঘটনার সাক্ষী হওয়ার আশা রাখে না। কিন্তু কি আর করার? এ ধরনের ঘটনার কথা শুনি এবং মানুষের অন্তরে অশুভ ভবিষ্যতের আশংকা দানা বাধে। কেননা যারা লেবাননে এ বিপ্লবের জন্ম দিয়েছে তারা ইসলামি শ্লোগান প্রদান করে অথচ ইসলাম ধর্ম তাদের হতে অসন্তুষ্ট।

* সকল গীর্জা ভেঙ্গে দাও
২০১২ সালের মার্চ মাসে তিনি আরব্য উপদ্বীপের সকল গীর্জা ভেঙ্গে দেয়ার ফতওয়া প্রদান করেন।

* আশুরার শোকাবহ দিনে নিজ পুত্রের বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন!!!!
সৌদি আরবের গ্রান্ড মুফতির পুত্র উমার বিন আব্দুল আযিয আলুশ শেইখ ইমাম হুসাইন (আ.) এর শাহাদাতের দিনে তথা পবিত্র আশুরা দিবসে নিজের বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। সৌদি আরবের অনেক ওয়াহাবী মুফতি এ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে ঘৃণিত ও অবমাননাকর এ কর্মে গ্রান্ড মুফতি এবং তার পুত্রকে অভিনন্দনও জানিয়েছেন।
অবশ্য মহানবী (স.) এর পরিবারের বিরুদ্ধে এ ধরনের শত্রুতার নজীর এটাই প্রথম নয়, যেভাবে যেয়ারতে আশুরায় বর্ণিত হয়েছে
اِنَّ هذا یَوْمٌ تَبرَّکَتْ بِهِ بَنُو اُمَیَّةَ وَ ابْنُ آکِلَةِ الَآکبادِ اللَّعینُ ابْنُ اللَّعینِ عَلى لِسانِکَ وَ لِسانِ نَبِیِّکَ صَلَّى اللَّهُ عَلَیْهِ وَ آلِهِ
[হে আল্লাহ্] নিশ্চয় এ দিনটি হচ্ছে এমন, যাকে বনি উমাইয়া বরকতময় বলে জ্ঞান করেছে এবং (হযরত হামযাহ’র) কলিজা ভক্ষণকারী নারীর (হিন্দা) পুত্র (মুয়াবিয়া) হচ্ছে তোমার ভাষায় ও তোমার নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহির ভাষায় অভিশপ্ত এবং অভিশপ্ত এক পিতার সন্তান।
Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি,
* সৌদি আরবের জাতীয় উত্সব পালন করা হালাল ও বৈধ!
আল-আলাম নিউজ চ্যানেলের ওয়েব সাইট : সৌদি আরবের সাবেক মুফতিগণ বিন বায ও বিন উসাইমিন এদেশের জাতীয় উত্সবকে হারাম ও বিদআত কর্ম বলে ঘোষণা করেছিলেন, কিন্তু দৈনিক উকায-এ প্রকাশিত এক ফতওয়াতে আলুশ শেইখ বলেছিলেন : এ দিনে আমাদের উচিত হল মহান আল্লাহর কৃতজ্ঞতা স্বীকার করা, তাঁর প্রদত্ত নেয়ামতসমূহের বিষয়ে চিন্তা করা এবং নিরাপত্তার মত নেয়ামত দানের জন্য তার দরবারের শুকরিয়া জ্ঞাপন করা।
দৈনিকটি আরো লিখেছে : শেইখ তার বক্তব্যে, মন্ত্রী পরিষদের সভায় ‘হারামাইন শারিফাইনের খাদেমে’র (সৌদি আরবের বাদশাহ আব্দুল্লাহ) বক্তব্যের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন : আব্দুল্লাহ বলেছিলেন, এ উত্সবে জনগণের মানবিক মূল্যবোধ, উত্তম নৈতিকতা, বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের অগ্রগতি ও উন্নতি এবং সাংস্কৃতি অঙ্গনে উন্নয়নের বিষয়ে কথা কথা বলা উচিত। পাশাপাশি উচিত হল দেশের শাসকগণ ও কর্তৃপক্ষের কথা শুনে নিজের স্বদেশ প্রেমের অনুভূতিকে ফুটিয়ে তোলা।
(চলবে)

সূত্রঃ বার্তা সংস্থা আবনা

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন