অত্যাচার করা এবং অত্যাচারর সহ্য করা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম

আত্মহত্যা করা বা অন্যকে হত্যা করা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম এমনকি ঐ সমস্ত অস্ত্রের ব্যাবহার করা যা দ্বারা নিরীহ ও নিরপরাধ মানুষকে হত্য করা হয় তাও ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম।

অত্যাচার করা এবং অত্যাচারর সহ্য করা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম
আত্মহত্যা করা বা অন্যকে হত্যা করা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম এমনকি ঐ সমস্ত অস্ত্রের ব্যাবহার করা যা দ্বারা নিরীহ ও নিরপরাধ মানুষকে হত্য করা হয় তাও ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম।
ইসলাম কিছু ক্ষেত্রে হত্যা করাকে জায়েজ করেছে, তাও যদি তার যুক্তিকতা থাকে বা আকল বা বিবেক তা অনুমতি দেয়।
যেমন যদি একজন কাউকে সজ্ঞানে হত্যা করে এবং উক্ত বিষয়টি যদি আদালতে প্রমাণিত হয় এবং আদালত মৃত ব্যাক্তির পরিবার পরিজনকে তার হত্যার জরিমানা স্বরূপ তাদেরকে অধিকার দেয় যে, তারা তার কাছে থেকে মৃত ব্যাক্তির রক্তের বদলা নিতে পারে অথবা তার কাছ থেকে জরিমানা স্বরূপ টাকা নিতে পারে বা তাকে ক্ষমাও করে দিতে পারে।
কেননা ইসলামের দৃষ্টিতে হত্যা একটি জঘ্ণ্য, পাপ এবং হারাম কাজ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, চাই তা আত্মহত্যা, অবৈধভাবে গর্ভপাত বা অপরকে হত্যা করা এমনকি অবৈধভাবে শিকার করাও হোক না কেন।
যখন থেকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তখন থেকে আমেরিকা এবং ইসরাঈল একাধারে চেষ্টা করে যাচ্ছে যেভাবে হোক না কেন এই মুসলিম দেশটিকে সাংবিধানিক অবকাঠামোকে নষ্ট করে দিতে হবে এবং এর জন্য তারা বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
কেননা তারা জানে যে এই দেশটি হচ্ছে মজলুমদের সহায়ের একটি উত্তম নমুনা স্বরূপ এবং বিশ্বের অত্যাচারি ও অহংকারী আমেরিকা বিরোধি দেশ।
তাই তারা এই দেশটির ক্ষতি সাধনের লক্ষ্যে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। কেননা সমস্ত বিবেকবান মানুষের চিন্তা চেতনায় বিষয়টি প্রভাব ফেলে যে উক্ত দেশটি মজলুমদের সাহায্যে এগিয়ে আসে এবং অত্যাচারী রাজতন্ত্রের এবং বিশ্ব শোষণকারী পশ্চিম রাজ্য সমূহের একমাত্র বিরোধি। কেননা এই ইসলামী প্রজাতন্ত্র দেশটি রাসুল (সা.) এবং ১২ ইমামের সীরাত অনুযায়ি পরিচালিত হচ্ছে।
এই সত্যটি মেনে নিতে হবে যে, না তাদের এটা প্রত্যাশা ছিল না যে দেশটিতে ইসলামী বিপ্লব আসবে, আর না তাদের এই প্রত্যাশা ছিল যে, দেশটিতে শেষ পর্যন্ত ইসলামী বিপ্লব টিকে থাকবে, সুতরাং ইরানের ইসলামী বিপ্লবটি হচ্ছে খোদার একটি অলৌকিক ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ।

{flvremote}http://tvshia.com/farsi/up-files/videos/soriyeh/tvshia%20soriyehok.flv{/flvremote}
কিন্তু মুসলিম বিশ্বে ইরানের ইসলামী বিপ্লবের স্থায়ীত্বের প্রমাণ হচ্ছে আশুরা এবং রাসুল (সা.) এর রেসালাতের শিক্ষা, যা তারা নিজেদের জন্য ঈমানী দ্বায়িত্ব হিসেবে গ্রহণ করে নিয়েছে এবং তাই আমরা দেখতে পাই যে, রুহুল্লাহ মুসাভি খোমাইনী (রহ.) এর ঈমানী প্রচেষ্টায় এই দেশটিতে ইসলামী বিপ্লব আসে এবং অত্যাচারী রাজতন্ত্র ভুলন্ঠিত হয়।
আমরা দেখতে পাই যে, ইসলামী বিপ্লবকে ভুলন্ঠিত করার লক্ষ্যে তারা সাবির্ক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং এই দেশটির প্রতি একের পর এক অবরোধের নিদের্শ জারী করছে যেন দেশটি একটি উন্নত দেশে পরিণত হতে না পারে।
বহিরাগত দেশের সাথে যুদ্ধ, গৃহ যুদ্ধ, অশান্তকর পরিবেশ এবং বিভিন্ন দল সমূহের সাথে বেসামরিক যুদ্ধ, মিডিয়া, দেশকে পঙ্গু করার ন্যায় অবরোধ সমূহ এবং আত্মঘাতী হামলা সমূহ এবং আরেক দৃশ্যপটে আমরা দেখতে পাই যে, মুসলমানদের মধ্যে মাযহাবগত মতভেদ, শিয়া ও সুন্নীদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি যেন ইসলাম আভন্তরিনভাবে দূবর্ল হয়ে পড়ে এবং মুসলমানরা যেন একে অপরের সাথে সম্পর্ক স্থাপন না রাখতে পারে। যেমনভাবে আমরা বলতে পারি যে, যখন আফগানিস্থানে হামলা করা হয় তখন অন্যান্য মুসলমান দেশ সমূহ উদাসীন হয়ে বসে থাকে...
অন্য এক অধ্যায়ে আমরা দেখতে পাই যে, শিয়াদেরকে তারা সন্ত্রাসী বলে আখ্যায়িত করে। কিন্তু প্রকৃতভাবে আমরা দেখতে পাই সারা বিশ্বে পাশ্চাত্য দেশ সমূহ সন্ত্রাসী মূলক আচরণ করে চলেছে।
এছাড়াও তারা যেসব কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে তা সম্পূর্ণ ইসলাম বিরোধি এবং তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ইসলামী যে হুকুমগুলো রয়েছে তাতে পরিবর্তন সাধন করে তারে এক নতুন রং লাগিয়ে জনগণের কাছে উপস্থাপন করছে যেমন তারা জিহাদের অর্থকে এক নতুন রূপ দান করেছে এবং "জিহাদুন নিকাহ” এর ফতুয়া দান করছে।
মুসলমানদের মধ্যে সালাফি মতবাদের লোকেরা যারা সারা বিশ্বে তাদের চিন্তাধারার প্রচার ও প্রসার চালিয়ে যাচ্ছে এবং তারা তাবলিগের নামেঃ
১-মুসলমানদের মাঝে বিভেদ ছড়াচ্ছে।
২-শিরকের ওসীলা দ্বারা তারা নির্দিধায় মুসলমানদেরকে হত্য করে যাচ্ছ।
৩-মুসলমান ও ইসলামের মুখে কালিমা লেপন করে যাচ্ছে।

আমরা যদি ইরাক, পাকিস্থান, আফগানিস্থান, ‍সিরিয়া, মিসর এবং ইরানের প্রতি দৃষ্টিপাত করি তাহলে দেখতে পাব যে, ওহাবীরা কি ধরণের কাজ উক্ত দেশগুলোর মুসলমানদের সাথে করে যাচ্ছে।
আমরা হয়তো কখনও ওহাবীদের অযুক্তিক এবং জ্ঞান বিরোধি কথাবার্তা শুনেছি যেমনঃ খোদার শরীর রয়েছে এবং তিনি এক বাহনের উপরে আরোহিত অবস্থায় রয়েছেন। তারা আম্বিয়াদেরকে কোন বিশেষ পদমর্যাদার অধিকারী বলে মনে করে না এবং তাদেরকে সাধারণ গুনাহগার মানুষের মতো বলে মনে করে।
হয়তো আমরা শুনেছি যে ওহাবীরা হেজাজ, কারবালা, নাজাফ তায়েফ এর মুসলমানদের হত্যা করার ফতুয়া দিচ্ছে এবং সেখানে অহেতুক নিরীহ মুসলমানদেরকে হত্যা করা হচ্ছে।
যেহেতু বর্তমান যুগটি হচ্ছে ইন্টারনেটের যুগ তাই আমরা শুধু শুনতে না বরং দেখতেও পাই যে তারা কি ধরণের অত্যাচার সাধারণ মুসলমানদের উপরে করে যাচ্ছে।
আমরা যদি ওহাবীদের ইতিহাসের প্রতি দৃষ্টিপাত করি তাহলে দেখতে পাব যে তারা পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে কত আত্মঘাতি হামলা করেছে বা নির্বিচারে কত মানুষকে হত্যা করেছে। তাদের কাছে যথেষ্ট অর্থ এবং বিশ্বের বড় শয়তান আমেরিকার পৃষ্ঠপোষকতা থাকার কারণে তারা ইসলামের নামে এক কালো নকশায় মেতে উঠেছে।
উক্ত গোষ্ঠিটি বণী উমাইয়া এবং এজিদর অনুসরণ করে যাচ্ছে। তারা এজিদের প্রসংশায় পুস্তক রচনা করেছে এবং তা পড়ানো হচ্ছে যেখানে এজিদকে আমীরুল মুমিনিন বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। খুবই দুঃখের বিষয় হচ্ছে যে তারা ইসলামের বিভিন্ন মাযহাবে অনুপ্রবিষ্ট করেছে এবং বিভিন্ন ছলা কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমে নিজেদেরকে একটি মাযহাবের নামে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
আর তাই আমাদের দৃষ্টিগোচর হয় যে, অমুক আলেম হানাফি কিন্তু ওহাবী অমুক আলেম মালেকি কিন্তু ওহাবী অমুক আলেম হাম্বালি কিন্তু ওহাবী অমুক আলেম শাফেয়ী কিন্তু ওহাবী।
কিন্তু মিশরে ইসলামী বিপ্লবের পরে যখন ইসরাঈলীরা দেখল যে তাদের অবস্থান নড়বড়ে তখন তারা নিজেদের অবস্থানকে টিকিয়ে রাখতে ওহাবীদেরকে কাজে লাগায় যেন তারা এই দুই দেশের মাঝে একটি দন্দের সৃষ্টি করে এবং বিভিন্নভাবে কাফের ফতুয়া দানের মাধ্যমে আমেরিকার পদাঙ্ক অনুসরণ করে চলেছে। এছাড়াও যদি আমরা আরবস্থানের প্রতি দৃষ্টিপাত করি তাহলে দেখতে পাব যে তারা ইসলামের প্রাণকেন্দ্র বসে রয়েছে। কিন্তু তারা কখনও আমেরিকা ও ইসলাঈলের বিরুদ্ধে কোন ধরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করে না। আর এটাই হচ্ছে ইসলামের অবনতির অন্যতম কারণ সমূহের মধ্যে একটি।


ওহাবীদের মাধ্যমে বিশ্বের বড় শয়তার আমেরিকা মুসলিম বিশ্বে আগমণ করেছে এবং তাদেরকে সবধরণের অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র, অর্থ সহ যৌন সহযেগিতাও করে যাচ্ছে।
আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে প্রত্যেক স্বাধিনকামী ব্যাক্তি, চাই তারা মুসলমান হোক বা না হোক সবাই ইসরিঈল এবং সালাফিদের প্রতি নিজেদের বিতৃষ্ণাকে ব্যাক্ত করে। কিন্তু যারা নিজেদেরকে কাবা ঘরের খাদেম বলে দাবী করে তারা ইসরাঈল এবং সালাফী এবং যারা মিশর এবং সিরিয়াতে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে তাদেরকে সাহায্যে করে যাচ্ছে। কিন্তু হাসান সাহাতে এর মৃত্যু মিশরের মানুষদেরকে নতুনভাবে ভাবতে বাধ্য করেছে।
১৫ই শাবান দুই হাজার বেশি লোকেরা হাসান শাহাতে এর গৃহে হামলা করে। হাসান শাহাতে এবং তার সঙ্গিদেরকেও হত্যা করে এবং তার মৃত দেহের সাথে অসম্মানজনক আচরণ করে যা শিয়া মুসলমানদের অন্তরে এক দুঃখের বন্যা বয়ে যায় এবং সকল মুমিনদের চক্ষু অশ্রু সজল হয়ে উঠে। আমারা দেখতে পাই যে, তারা ইসলামী দেশ সমূহে ইসলামের পোষাক পরিধান করে ইসলামের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে। শুধু তাই না বরং যেসব দেশ সমূহে মুসলমানদের সংখ্যা কম রয়েছে যেমন মিয়ানমার বা বার্মা সেখানেও মুসলমানদের নির্বিচারে হত্যা করা হচ্ছে।

নুবেল এবং আয যাহরা নামক শহরে তাদের কর্মের কারণে অবস্থা এমন রূপধারণ করে যে, উক্ত স্থানের পুরুষদের জন্য বড় জিহাদের বিষয় হয়ে দাড়ায় পানি, রুটি এবং ঔষধ সরবরাহ করা, যেন তারা অনাহারে না মারা যায়।

বর্তমান সংকটময় মুহুর্তে মুসলিম উম্মাহ, আলেম সমাজ এবং সকল মুমিনদের জন্য একটি বড় এবং ঈমানী দ্বায়িত্ব হচ্ছে যেন সবাই মিলে বানোয়াট সেই ফেরকার বিরূদ্ধে রুখে দাড়ানো এবং এই ইসলাম নামধারী কলঙ্ক ফেরকাটির সমূলে উৎপাটন করা। কেননা তারা ইসলামের মান সম্মান নিয়ে খেলা করছে। তাদের বিরূদ্ধে সেই ফতুয়া জারী করা হোক যে ফতুয়া শিয়ারা বাহায়িদের ক্ষেত্রে জারী করেছিল। কেননা ওহাবীরা অনেক হালাল বিষয়কে হারাম এবং অনেক হারাম বিষয়কে হালাল করেছে এবং এখনও পর্যন্ত তারা উক্ত কাজেই লিপ্ত রয়েছে। যেমনঃ কাবা ঘরের যিয়ারতকারীদের হত্যা করা কি এর চেয়ে বড় গুনাহের কাজ হতে পারে?
সিরিয়াতে তারা দুইজন খৃষ্টান ধর্মের লোকে হত্যা করে।
Click to download in FLV format (5.46MB)

তারা তিন বছরের এক শিশুকে বেধে রেখে তার সামনে তার বাবা মাকে হত্যা করে।


তারা তিন বছরের এক বাচ্চাকে ফাসিঁ দেয়।


তারা এক বাচ্চার মাথাকে এই ধারণা করে কেটে ফেলে যে হয়তো সে দাজ্জাল।

তারা সিরিয়ার একজন মুসলমানকে হত্যা করে তার কলিজা বাহির করে তা চিবানোর মতো জঘণ্য কাজও করেছে।

{flvremote}http://tvshia.com/farsi/up-files/videos/soriyeh/tvshia%20soriyeh5ok.flv{/flvremote}

Click to download in FLV format (2.57MB)

তারা শয়তান উপাস্যদের ভাবমূর্তি ঠিক করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা এক বাচ্চার হাতে তরবারি দিয়ে নির্দেশ দেয় যে সে যেন একজন মুসলমানের মাথা শরীর থেকে বিছিন্ন করে দেয়।

{flvremote}http://tvshia.com/farsi/up-files/videos/soriyeh/tvshia%20soriyeh4ok.flv{/flvremote}

Click to download in FLV format (3.12MB)

তারা কারবালার বাগ্মি নারী ও ফাতিমা যাহরা (সা.আ.) এর কন্যার কবরকে নিশ্চিহ্ন করার ফতুয়া দিয়েছে ।

তারা রাসুল (সা.) এর জলিলুল ক্বদর সাহাবী হজরত হুজর বিন উদায় (রা.) এর পবিত্র লাশকে কবর থেকে বাহির করার মতো জঘণ্য কাজও করেছে।

সিরিয়ার বিদ্রোহীদের সমর্থন করতে পারে এবং ইসরাইলকে রাজি রাখতে পারে। এমনকি তারা সিরিয়ার সন্ত্রাসী সহযোগী গুণ্ডাদের জন্য ভাতার ব্যাবস্থাও তারা করে।

তারা সিরিয়ার অসংখ্য নারীদেরকে ধর্ষণ করে যে এজিদ বাহিনীর মদীনায় হামলার ঘটনাকেও হার মানায়।
উক্ত কাজের ফলে মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য দেশ সমূহে কিরূপ প্রতিফলন ঘটতে পারে।

{flvremote}http://tvshia.com/farsi/up-files/videos/soriyeh/tvshia%20soriyeh2ok.flv{/flvremote}

Click to download in FLV format (3.41MB)

তিউনেসিয়ায় আরবস্থানের নারী সেনাবাহিনীরা তাদের পোষাকে ইসলাম বিরোধি কিছু শ্লোগাণ লিখে রাখে এবং কোরআন এবং লা ইলাহা ইল্লালাহ এর পতাকার অবমাননা করে।

তারা মুসলমানদের মাথা কাটাকে তারা জায়েজ করে দিয়েছে।
একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছেঃ
من سمع رجلا ینادی یا للمسلمین فلم یجبه فلیس بمسلم .

{flvremote}http://tvshia.com/farsi/up-files/videos/soriyeh/tvshia%20soriyeh3ok.flv{/flvremote}
Click to download in FLV format (16.76MB)
এখন সারা বিশ্বের বিভিন্ন স্থান যেমনঃ মিয়ানমার, সিরিয়া, বাহরাইন এবং পাকিস্থান থেকে আর্তনাদের হৃদয় কাঁপানো ধ্বনি প্রতিধ্বনিত হচ্ছে।
আমারা এই সমস্ত মজলুম মুসলমানদের জন্য যা করতে পারি তা হচ্ছেঃ
১-সাধারণভাবে শোক সভার আয়োজন করতে পারি।
২-আলোচনা সভার আয়োজন করতে পারি।
৩-মজলুম মুসলমানদের জন্য পোষ্টার, ব্যানার বানিয়ে বিভিন্ন স্থানে লাগাতে পারি।
৪-ইসলামের সন্ত্রাসীদের বিরূদ্ধে প্রতিরক্ষার রক্ষাকবজ তৈরী কররা চেষ্টা করতে পারি।
৫-ওহাবী মুফতিদের অহেতুক ফতুয়া দানের জন্য দন্ডের দাবী করতে পারি।
৬-মুসলমানদের উপরে সকল প্রকার অত্যাচারকারীদের দন্ডের দাবী করতে পারি।
আসুন মুমিন ভাই ও বোনেরা আমরা অসহায় মুসলমানদের পাশে দাড়ায় কেননা এটা আমাদের ঈমানী দ্বায়িত্ব এবং মুসলমান নামধারী শত্রুদের থেকে সাবধান থাকি এবং নিজেদের মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলি।

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন