فیلم

দোয়ায়ে আহদ এর মাধ্যমে হজরত ইমাম মাহদি (আঃ) এর সাথে বাইআতকে শক্তিশালি করা এবং নিজেকে তাঁর বেলায়াতের অন্তর্ভক্ত করা।
মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর যুগ থেকেই ইসলামের শত্রুরা বিভিন্ন ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে। তারা বিভিন্নভাবে ইসলামকে দুর্বল করতে চায়। সুতরাং চিন্তে হবে যে, কে ইসলামের শত্রু আর কে ইসলামের বন্ধু।
সালাম প্রদানে অনেক সওয়াব রয়েছে। সালাম মানুষের মনের কদুরতাকে দুর করে এবং মহব্বত সৃষ্টি করে।
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে উত্তম পদ্ধতি হচ্ছে মোনাজাত। মোনাজাতের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তষ্টি অর্জন করা যায়।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
আমাদেরকে সকল ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়নতা বজায় রাখতে হবে। ন্যায়পরায়নতা সমাজের সকল ক্ষেত্রে শান্তি ও সৃংখলা বয়ে আনে।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
ইমাম মেহদি (আঃ) আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন কিন্তু আমরা তাঁকে দেখতে পাই না। আল্লাহ তায়ালা তাঁর সর্বশেষ হুজ্জাতকে অদৃশ্যে রেখেছেন।
কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যাক্তিকে তার হিসাব দিতে হবে। আর ব্যাক্তির হিসাব তার নিয়্যত ও আমল অনুযায়ী হবে।
বুদ্ধিমান ব্যাক্তিরা সব সময় আল্লাহর এবাদতে মশগুল থাকে। তারা কখনো মানুষকে ফাকি দেয় না। তারা মানুষের উপকার করে।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর জ্ঞান হবে সকল মানুষের উর্ধে। তিনি সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন। তিনি আগন করলে সকল বিদ্যা পরিপূর্ণ হবে।
৬১ হিজরীতে কারবালার প্রান্তরে জান্নাতের নেতা ইমাম হোসাইন (আঃ) এর ওপর এজিদী বাহিনী আক্রমন করে তাঁর সন্তান ও সাথীদের নির্মমভাবে শহিদ করে।
সফর মাসের ২০ তারিখে ইমাম হোসাইন (আঃ) এর চল্লিশা পালন করা হয়ে থাকে।কারবালার ঘটনার চল্লিশ দিন পর পুনরায় ঐ কাফেলা কারবালায় এসে পৌঁছে।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে ওসিলা গ্রহণের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। আল্লাহর নবি ও ওলিগণ আল্লাহর নিটক অত্যন্ত প্রিয়ভাজন , তাই তাদের ওসিলার মাধ্যমে দোয়া করলে তা কবুল হয়।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহর এবাদতের পরেই পিতা-মাতার হক আদায়ের প্রতি দির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পিতা-মাতা ইন্তিকালের পর তাদের জন্য দোয়া ও দান খয়রাত করতে হবে।

পৃষ্ঠাসমূহ