فیلم

মানুষ পারিবারিকভাবে জীবনযাপনের মাধ্যমেই বৈষয়িক ও আধ্যাত্মিক ক্ষেত্রে উন্নতি সাধন করতে পারে।
যুগের ইমাম হবেন নিষ্পাপ। তিনি ভুলের উর্ধে হবেন এবং সকলের চেয়ে জ্ঞানী ব্যাক্তি হবেন। তিনি অত্যন্ত দয়ালু হবেন।
পবিত্র কোরআনে মোমিনদের ক্ষেত্রে যে সমস্ত বৈশিষ্ট উল্লেখ করা হয়েছে তার কিছু অংশ এখানে আলোকপাত করা হয়েছে।
অতিতের অনেক উম্মতের মাঝে রাজআত সংঘটিত হয়েছে। সর্বশেষ নবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উম্মতের মাঝেও রাজআত সংঘটিত হবে।
ইমাম হোসাইন (আঃ) রাসুলে আকরাম (সাঃ) এর সুন্নাকতকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য কারবালার মাঠে নজির বিহিন ত্যাগ স্বীকার করেছেন।
কেউ ক্ষমা চাইলে তাকে ক্ষমা করা উত্তম। ক্ষমাকারী ব্যক্তিকে আল্লাহ তায়ালা পছন্দ করেন।
ইমাম হোসাইন (আঃ)ইসলামের জন্য এমন ত্যাগ স্বীকার করেছেন যে সারা পৃথিবীই তাঁর জন্য কাঁদেন।
কারবালায় মোনাফেকদের ভুমিকা
সন্তানকে ইসলামি শিক্ষার মাধ্যমে বড় করতে হবে। শিশুদেরকে সম্মান করতে হবে, তাহলে তারা বড়দেরকে সম্মান করতে শিখবে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহর এবাদতের পরেই পিতা-মাতার হক আদায়ের প্রতি দির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পিতা-মাতা ইন্তিকালের পর তাদের জন্য দোয়া ও দান খয়রাত করতে হবে।
আল্লাহর স্বরণ মানুষকে অবহিত কাজ হতে দুরে রাখে। ব্যক্তিকে নীতিবান করে। তার অন্তরকে আলোকিত করে।
সকল ক্ষেত্রেই ভারসাম্যতা বজায় রাখা উচিত। কোন ক্ষেত্রেই বাড়াবাড়ি করা ঠিক নয়। মধ্যম পন্থা অবলম্বন করে চলতে হবে।
সাহাবাগণ অত্যন্ত ত্যাগ স্বীকার করে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ)কে সহযোগিতা করেছেন। তাদের ত্যাগের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
সকলের সাথে ভাল ভাষায় কথা বলতে হবে। আমাদের নবি ও ইমামগণ সর্বদা সকলের সাথে ভাল ব্যাবহার করতেন। কউকে কষ্ট দিতেন না। শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তিকে কাজে লাগাতে হবে।
বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পরিবার গঠন করে আরামদায়ক জীবনযাপন করতে পারে। আধ্যাত্মিক ও বৈষয়িক ক্ষেত্রে উন্নতির সাধনের জন্য পরিবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
পিতা-মাতা সৎকর্মশীল হলে সন্তানও নেক হয়ে থাকে। আসলে সন্তানের প্রথম শিক্ষক হচ্ছেন পিতা-মাতা।

পৃষ্ঠাসমূহ