প্রেসিডেন্ট রুহানি বিশ্বের সকল গণ-বিধ্বংসী অস্ত্র ধ্বংসের আহ্বান জানালেন

প্রেসিডেন্ট রুহানি বিশ্বের সকল গণ-বিধ্বংসী অস্ত্র ধ্বংসের আহ্বান জানালেন

প্রেসিডেন্ট রুহানি বিশ্বের সকল গণ-বিধ্বংসী অস্ত্র ধ্বংসের আহ্বান জানালেন

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন, পাকিস্থান,
ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি বলেছেন, গণ-বিধ্বংসী অস্ত্রের হুমকি থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার একমাত্র উপায় হলো- এ সব অস্ত্রকে পুরোপুরি ধ্বংস করা। একই সঙ্গে বিশ্বজুড়ে শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় গণ-বিধ্বংসী অস্ত্র পুরোপুরি ধ্বংসের লক্ষ্যে সহায়তা এবং যৌথ পদক্ষেপের ওপর আবারো গুরুত্বারোপ করেছেন তিনি।

আজ (বুধবার) চীনের সাংহাইয়ে এশিয়ায় পারস্পারিক যোগাযোগ এবং আস্থাবৃদ্ধি (সিআইসিএ) সংক্রান্ত চতুর্থ শীর্ষ সম্মেলনে দেয়া ভাষণে এ সব কথা বলেছেন প্রেসিডেন্ট রুহানি।
পরমাণু অস্ত্রমুক্ত বিশ্ব গড়ার ক্ষেত্রে এশিয়াকে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে দেয়ার জন্য জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

নিজ দেশের পরমাণু কর্মসূচির বিষয়ে রুহানি বলেন, প্রতিরক্ষা, নৈতিক এবং ইসলামী নীতিমালার ভিত্তিতে ইরান পরমাণু বোমা নির্মাণের বিরোধী; তবে ইরানসহ বিশ্বের সব দেশের শান্তিপূর্ণ পরমাণু প্রযুক্তি ব্যবহারের অধিকার আছে বলে তেহরান মনে করে।

প্রেসিডেন্ট রুহানি বলেন, ইরান মনে করে, উগ্রবাদ এবং হুমকির ভাষা বাদ দিয়ে তেহরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে চলমান আলোচনার মাধ্যমে উভয় পক্ষের জন্য সন্তোষজনক চূড়ান্ত চুক্তিতে পৌঁছানো সম্ভব।

ইরান, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, চীন, ভারতসহ ২৪টি দেশ নিয়ে সিআইসিএ গঠিত। নয়টি দেশ এবং জাতিসংঘসহ চারটি আন্তর্জাতিক সংস্থা সিআইসিএ’র পর্যবেক্ষকের মর্যাদা দেয়া হয়েছে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন