ইরান বিভিন্ন পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের গণ উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছে

ইরান বিভিন্ন পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের গণ উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছে

ইরান বিভিন্ন পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের গণ উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছে

hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ, লেবানন, ইরান, চীন, মালয়েশিয়া, স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব, কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ, পোপ, পাদ্রি, বাইতুল মোকাদ্দাস, ওহাবী, সালাফি, মুফতি, ড্রোন
সামরিক মহড়ায় নিজের পরমাণু সক্ষমতা প্রদর্শন করছে ইরান
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান ভূমি থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য বিভিন্ন পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের গণ উৎপাদন শুরু করেছে। এ খবর জানিয়েছেন ইসলামি রেভ্যুলুশনারি গার্ড বাহিনী- আইআরজিসির অ্যারোস্পেস বিভাগের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিরআলী হাজিযাদেহ।

ইরানের ২ নম্বর টেলিভিশন চ্যানেলকে দেয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, সম্প্রতি হরমুজ-১ ও হরমুজ-২ নামের যে দু’টি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন করা হয়েছে সেগুলো ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র।

হরমুজ-১ রাডারকে ফাঁকি দিতে সক্ষম একটি ক্ষেপণাস্ত্র। এটি যুদ্ধজাহাজে স্থাপিত রাডারব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেয়া পাশাপাশি ভূমিতে স্থাপিত প্যাট্রিয়ট ব্যবস্থা কিংবা অনুসন্ধানের কাজে নিযুক্ত রাডার ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিতে সক্ষম।

হরমুজ-১ ক্ষেপণাস্ত্র অত্যন্ত নিখুঁতভাবে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে- একথা উল্লেখ করে ব্রিগেডিয়ার হাজিযাদেহ বলেন, পরীক্ষা চালানোর সময় এ ক্ষেপণাস্ত্র ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ২০ ফুট লম্বা একটি কন্টেইনারকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছে।

আইআরজিসি’র অ্যারোস্পেস বিভাগের প্রধান বলেন, ভূমি থেকে শত্রুর যুদ্ধজাহাজে হামলা চালানোর জন্য হরমুজ-২ নির্মাণ করা হয়েছে।

খোরদাদ-৩ নামের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইলেকট্রনিক স্ক্যান করার ক্ষমতাসম্পন্ন এই ব্যবস্থা রাশিয়ার এস৩০০ ও এম২ই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম। এই ব্যবস্থা একসঙ্গে চারটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে। খোরদাদ-৩ ব্যবস্থা থেকে একসঙ্গে আটটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয় যেগুলো চারটি লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করে।

ইসলামি বিপ্লবের পর ইরান প্রতিরক্ষা খাতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের দিকে ধাবিত হয়েছে বলে উল্লেখ করে হাজিযাদেহ বলেন, ইরান নিষেধাজ্ঞার বাধা অতিক্রম করেছে এবং শত্রু এদেশের সামরিক বাহিনীর অগ্রযাত্রা প্রতিহত করার ক্ষমতা রাখে না।

ইরানের এ সেনা কর্মকর্তা এমন সময় ক্ষেপণাস্ত্র শিল্পে তার দেশের অগ্রগতির কথা জানালেন যখন পশ্চিমারা পরমাণু আলোচনায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রকে অন্তর্ভূক্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু তেহরান দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছে, পরমাণু আলোচনায় নিজের ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা নিয়ে কখনই আলোচনা করবে না তেহরান।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

 

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন