নির্দেশ না মানলে নির্বাচন বাতিল: মমতা

নির্দেশ না মানলে নির্বাচন বাতিল: মমতা

নির্দেশ না মানলে নির্বাচন বাতিল: মমতা

Shia, Sunni, Islam, Quran, Karbala, najaf, kufa, mashad, samera, madina, makka, jannatul baqi, kazmain, ali, Fatima, hasan, hussain, mohammad, imam mahdi, সিফফিন, জামালের যুদ্ধ, নারওয়ানের যুদ্ধ, খলিফা, খেলাফত, ইমামত, আলী, সিদ্দীক, ফারুক, মোর্তযা, বদর, ওহদ, খন্দক, খায়বার, বণী সাকিফা, বণী সায়াদা, সাহাবী, হিজবুল্লাহ, ইসরাইল, ড্রোন, বিমান, হাসান নাসরুল্লাহ , লেবানন, ইরান,  চীন, মালয়েশিয়া,  স্যাটেলাইট, কুয়ালালামপুর, বেইজিং, ভিয়েতনাম, মার্কিন, গোয়েন্দা, ইরাক, সিরিয়া, মিশর, আল কায়েদা, তাকফিরী, ইখওয়ানুল মুসলেমিন, বাংলাদেশ, ভারত, জিহাদ, ফিলিস্তিন, ইহুদি, গাজা, শহীদ, জিহাদ, ক্ষেপণাস্ত্র, দূতাবাস, সৌদি আরব , কুয়েত, রাশিয়া, ফ্রান্স, ব্রিটেন, আমেরিকা, ভিয়েনা, পরমাণু, বাহারাইন, আফগানিস্থান, থাইল্যান্ড, হজরত ফাতিমা, মার্জিয়া, সিদ্দিকা, মোহাদ্দেসা, বাতুল, উম্মে আবিহা, যাহরা, মুবারেকা, যাকিয়া, তাহেরা, রাযিয়া, জিহাদুন নিকাহ,
আট সরকারি কর্মকর্তাকে বদলির আদেশে সই করা না হলে পশ্চিমবঙ্গের পাঁচ জেলার লোকসভা নির্বাচন বাতিল বা স্থগিত করা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

আজ (মঙ্গলবার) নির্বাচন কমিশনের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন, ‘ওই কর্মকর্তাদের বদলির আদেশ পালনে রাজ্য সরকারের পদক্ষেপ দেখতে অপেক্ষা করব আমরা। কর্মকর্তাদের বদলি করা না হলে সংশ্লিষ্ট আসনের নির্বাচন বাতিল বা স্থগিত করা হতে পারে।’

পশ্চিমবঙ্গের লোকসভা নির্বাচন সামনে রেখে নিরপেক্ষভাবে কাজ না করার অভিযোগে গতকাল রাজ্যের আট কর্মকর্তাকে বদলির নির্দেশ দেয়া হয়। কর্মকর্তাদের মধ্যে একজন জেলা প্রশাসক, দুজন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও পাঁচজন পুলিশ সুপার (এসপি) রয়েছেন।

তবে নির্বাচন কমিশনের এই নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা ব্যানার্জি। গতকাল তিনি বলেছেন, ‘আমি নির্বাচন কমিশনকে চ্যালেঞ্জ করছি। আমি দায়িত্বে থাকাকালে কাউকে বদলি করতে দেব না।’

মমতা আরো বলেন, ‘আমি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। দায়িত্বে আছি আমি। আর আমার সঙ্গে আলোচনা না করে কোনো কর্মকর্তাকে বদলির নির্দেশ দেওয়ার এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের নেই।’

মমতা এ বক্তব্যের পর রাজ্যের প্রধান নির্বাচনী কর্মকর্তা সুনীল গুপ্ত বলেছেন, জনপ্রতিনিধিত্ব আইন মেনে ভোটের সময় কমিশনের আওতায় থাকে ডিজি থেকে কনস্টেবল। নির্বাচন কমিশনকে মুখ্যমন্ত্রীর আক্রমণ প্রসঙ্গে সরাসরি কিছু না বললেও তিনি জানিয়েছেন,“মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের সিডি, পেপার কাটিং সংগ্রহ করবে নির্বাচন কমিশন। তার পর সে সব দিল্লিতে পাঠিয়ে কমিশনের সিদ্ধান্ত জানা হবে।”

এদিকে, যাদবপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথাগত রায় বলেছেন, কমিশনের সঙ্গে মমতার সংঘাত চরম আকার নিলে রাজ্যে সাংবিধানিক পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। তিনি আরও বলেন, সোমবার একই সঙ্গে চেন্নাইয়ের পুলিশ কমিশনারকে বদলি করে দেয়া হয়েছে। কিন্তু, সেক্ষেত্রে জয়ললিতা সরকার কোনও কথা বলেনি। কমিশনের ক্ষমতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল তিনি।

বিজেপির এই প্রবীণ নেতা আরও বলেন, কমিশন ইচ্ছে করলে পাঁচ জেলার নয়, পুরো রাজ্যের ভোট স্থগিত করে দিতে পারে। তাই সংঘাতের পথে না যাওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

প্রসঙ্গত, ১৭ এপ্রিল থেকে পশ্চিমবঙ্গে পাঁচ দফার ভোট শুরু হবে। বাকি দফাগুলো হচ্ছে ২৪ ও ৩০ এপ্রিল এবং ৭ ও ১২ মে।
সূত্রঃ রেডিও তেহরান

নতুন কমেন্ট যুক্ত করুন