امام زمان عج

১-ইমাম হাসান আসকারী (আ.) ২৬০ হিজরীতে শাহাদত বরণ করেন। ২-ইমাম হাসান আসকারী (আ.) ২৮ বছর বয়সে শাহাদত বরণ করেন। ৩-ইমাম মাহদী (আ.) এর জন্য দুইবার আত্মগোপন রয়েছে। ৪-ইমাম মাহদী (আ.) এর স্বল্পকালীন আত্মগোপনের পরে দীর্ঘমেয়াদী আত্মগোপন শুরু হয়।
১-ইমাম মাহদী (আ.) এর আবির্ভাবের পূর্বে আসমানী কন্ঠস্বর শোনা যাবে। ২-রমজান মাসের ১৫ তারিখে সূর্যগ্রহণ এবং মাসের শেষে চন্দ্রগ্রহণ দেখা দিবে। ৩-খলিফা, শাসক, রাজা, অত্যাচারী এবং তারপর ইমাম মাহদী (আ.) আবির্ভাব হবে। ৪-ইমাম মাহদী (আ.) এর সময় লাল ও সাদা মৃত্যু এব
১- ইমাম মাহদী (আ.) এর আত্মগোপন হচ্ছে একটি ঐশী রহস্য। ২-ইমাম মাহদী (আ.) হচ্ছেন সর্বশ্রেষ্ঠ দাসীর সন্তান। ৩-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ মাহদী (আ.) এর উদাহরণ হচ্ছে কেয়ামতের মতো। ৪-রাসুল (সা.) বলেছেন মাহদী (আ.) আমার বংশ থেকে আসবে।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর হুকুমতের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাঁর আগমণের মাধ্যমে নিষ্পাপ ও নির্ভুল শাসকের হুকুমত প্রতিষ্ঠিত হবে। সকল ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়ণতা প্রতিষ্টিত হবে। কেউ কাউরো প্রতি অত্যাচার করতে পারবে না।
১-ইমাম মাহদী (আ.) ২৫৫ হিজরীতে জন্মগ্রহণ করেছেন। ২-রাসুল (সা.) এর পরে মুসলমানদের খলিফা বা ইমাম হবেন ১২জন। ৩-ইমাম হাসান আসকারী (আ.) ২৬০ হিজরীতে শাহাদত বরণ করেন। ৪-হজরত ঈসা, ইলয়াস, খিযির (আ.) এবং শয়তান জীবিত রয়েছে।
১-রাসুল (সা.) এর উত্তরাধিকারী হচ্ছে ১২ জন। ২-রহমতপ্রাপ্ত তারা যারা অন্তর্ধানের সময়ে ধৈর্যধারণ করবে। ৩-ইমাম মাহদী (আ.) এর আগমণে পৃথিবী ঐশী আলোতে ঢেকে যাবে। ৪-ইমাম মাহদী (আ.) এর আগমণে পৃথিবী ন্যায় বিচারে পুর্ণ হবে।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর হুকুমতের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাঁর আগমণের মাধ্যমে নিষ্পাপ ও নির্ভুল শাসকের হুকুমত প্রতিষ্ঠিত হবে। সকল ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়ণতা প্রতিষ্টিত হবে। কেউ কাউরো প্রতি অত্যাচার করতে পারবে না।
১-ইমামের অনুগত্য থেকে অবাধ্য না হওয়া। ২- মিথ্যা সাক্ষ্য না দেওয়া। ৩-দূরাবস্থায় ধৈর্যশীল থাকা। ৪-মুমিন ভাইয়ের মানহানী না করা। ৫-অন্যায়ভাবে রক্তপাত না করা।
ইমাম মেহদি (আঃ) এর হুকুমতের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাঁর আগমণের মাধ্যমে নিষ্পাপ ও নির্ভুল শাসকের হুকুমত প্রতিষ্ঠিত হবে। সকল ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়ণতা প্রতিষ্টিত হবে। কেউ কাউরো প্রতি অত্যাচার করতে পারবে না।
কারা বার খলিফার অন্তর্ভুক্ত? হজরত মুহাম্মাদ (সা.) তাঁর পরবর্তী যুগের জন্য বার জন খলিফা বা ওয়াসি নির্ধারণ করেছেন। এ বার জন খলিফার সকলেই নিষ্পাপ। তাঁরা যেকোন প্রকার ভুলের উর্ধে।
প্রত্যেক যুগে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ হতে জমিনে হাদি বা হেদায়াতকারী থাকতে হবে। বর্তমান যুগের হেদায়াতকরী কে? আমরা এ যুগে কার আনুগত্য কবর? আমরা কি কোন সাধারণ ব্যক্তির আনগত্য করতে পারব?
ইমাম মেহদি (আ.) হচ্ছেন আমাদের এ যুগের হেদায়াতকারী। তিনি বর্তমানে অদৃশ্যে রয়েছেন। আল্লাহ তায়ালা তাঁকে শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য অদৃশ্যে রেখেছেন। আল্লাহর নির্দেশ হলেই তিনি আগমন করবেন।
১-ইমাম মাহদী (আ.)-এর জন্ম হয়েছে ২৫৫হিজরীতে৷ ২-যদি ইউনুস মাছের উদরে তসবীহ না পড়ত তাহলে তাকে কিয়ামত পর্যন্ত মাছের উদরে থাকতে হত। ৩-হাদীসের আলোকে হজরত নূহ ২৪৫০ বছর বেঁচে ছিলেন। ৪-প্রত্যেক মুসলমানই বিশ্বাস করেন যে, হযরত ঈসা (আ.) জীবিত রয়েছেন।
ইমামত, ইমাম মাহদি, হুজ্জাতুল্লাহ, খলিফা, খেলাফত,
আল্লাহর জমিন তাঁর হুজ্জাত বা হেদায়াতকারী ব্যতিত চলতে পারে না। যখন পৃথিবীতে মাত্র দুই জন মানুষ ছিলেন তখনও তাঁদের মাঝে এক জন নবি ছিলেন কিন্তু আজ পৃথিবীতে শত শত কোটি মানুষ রয়েছে, এত মানুষের জন্য কি হেদায়াতকারী প্রয়োজন নেই?
১- ইলমে গায়ব খোদার পক্ষ থেকে তার নবীদের জন্য উপহার স্বরূপ। ২- ঈসা (আ.) এর ৪টি মাকাম ছিল। ৩- ইমাম মাহদী (আ.) এর পিছনে ঈসা (আ.) নামাজ আদায় করবেন। ৪- আহলে বাইত (আ.) কে খোদা ইলমে গায়বে দান করেছেন।
আখেরুজ্জামান বা শেষ যুগে আল্লাহর সর্বশেষ হুজ্জাম ইমাম মেহদি (আ.) আগমণ করবেন। তাঁর আগমণের পূর্বে এমন কিছু আলামত দেখা দিবে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা তাঁর জহুর সম্পর্কে অবগত হতে পারব।
আখেরুজ্জামান বা শেষ যুগে আল্লাহর সর্বশেষ হুজ্জাম ইমাম মেহদি (আ.) আগমণ করবেন। তাঁর আগমণের পূর্বে এমন কিছু আলামত দেখা দিবে যেগুলোর মাধ্যমে আমরা তাঁর জহুর সম্পর্কে অবগত হতে পারব।
পবিত্র কোরআনে এমন কিছু আয়াত রয়েছে যেগুলোর বিধান এখনো আল্লাহর জমিনে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। ইমাম মেহদি (আ.) আগমনের মাধ্যমে এ আয়াতগুলোর বিধান বাস্তবে পরিণত হবে।
১-মুসলমানদের ১২তম ইমাম হচ্ছে ইমাম মাহদী (আ.)। ২-ইমাম মাহদী (আ.) এর অন্তর্ধানকালীন সময়ে আমাদের করণীয় কি? ৩-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ আমার উম্মতের সর্বোত্তম আমল হচ্ছে মাহদী (আ.) এর অপেক্ষা করা। ৪-ইয়াকুব (আ.) ইউসুফ (আ.) এর জন্য অপেক্ষা করেছিলেন।
১-ইমাম মাহদী (আ.) এর জন্য দোয়া করলে খোদা তার ইবাদতকে সত্যায়িত করবেন। ২-দোয়াকারী কেয়ামতের দিন পিপাসিত হবে না। ৩-দোয়াকারীর হিসাব কিতাব সহজ হবে। ৪-তাঁর জন্য দোয়া করলে ঈমান পরিপূর্ণ হবে।

পৃষ্ঠাসমূহ