حضرت علی ع

হজরত আলী (আঃ) পবিত্র কাবাতে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। একমাত্র তিনিই কাবা শরিফে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি সর্বপ্রথম মুসলমান। তিনি ও মা খাদিজা রাসুল (সাঃ) এর পিছনে সর্বপ্রথম মোকতাদি হিসেবে নামাজ পড়েছিলেন।
কারবালায় এজিদি বাহিনী ইমাম হোসাইন (আঃ) কে সাথী ও সন্তানসহ শহিদ করেছে। ইমামের সাথীরা এখলাসের পরিচয় দিয়েছেন।
ইমাম আলী (আঃ) এর দৃষ্টিতে দুনিয়াদারী
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
হজরত আলী (আঃ) রাসুল (সাঃ) এর সবচেয়ে নিকটতম ব্যক্তি ছিলেন। তিনি রাসুল (সাঃ) এর বাড়িতে বড় হয়েছেন। মহানবি (সাঃ) রেসালত প্রাপ্ত হওয়ার পর তিনি সর্বপ্রথম ইমান এনেছেন।
ইমাম আলি (আঃ) সর্বদা রাসুল (সাঃ) পার্শ্বে থাকতেন। তিনি রাসুলের ওয়াসি ছিলেন। তিনি রাসুলের পর সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। আমরা তাঁর একটি হাদিস এখানে উপস্থাপন করলাম।
হজরত আলী (আঃ) সর্বপ্রশম ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তিনি রাসুল (আঃ) এর ওয়াসী। তিনি ইসলামের পতাকাবাহী ছিলেন। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ ছিলেন।
হজরত আলী (আঃ) সর্বপ্রশম ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তিনি রাসুল (আঃ) এর ওয়াসী। তিনি ইসলামের পতাকাবাহী ছিলেন। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ ছিলেন।
হজরত আলী (আঃ) সর্বপ্রশম ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তিনি রাসুল (আঃ) এর ওয়াসী। তিনি ইসলামের পতাকাবাহী ছিলেন। তিনি মাসুম বা নিষ্পাপ ছিলেন।.
১-রাসুল (সা.) বিদায় হজ্জে ১০০টি উট সাথে নিয়ে যান। ২-বিদায় হজ্জে রাসুল (সা.) আবু দুজানাকে তাঁর স্থলাভিসিক্ত করে মদীনাতে রেখে যান। ৩-উম্মুল মুমিনিনরা বিদায় হজ্জে উপস্থিত ছিল। ৪-রাসুল (সা.) এর সাথে ১ লক্ষ ২৪ হাজার হাজী হজ্জে অংশগ্রহণ করেন।
১-আলী (আ.) এর সাথে বন্ধুত্ব মানেই খোদা ও রাসুল (সা.) এর সাথে বন্ধুত্ব। ২-আলী (আ.) কে ভালবাসা ছাড়া কোন আমল গ্রহণ কবে না। ৩-আলী (আ.) এর সাথে বিদ্বেপোষণ কুফরের সামিল। ৪-আলী (আ.) কে ভালবাসা হচ্ছে সৎ কর্ম।
১-আলী (আ.) কে কষ্ট প্রদান হচ্ছে খোদা ও রাসুল (সা.) কে কষ্ট প্রদানের সমতুল্য। ২-আলী (আ.) কে গালমন্দ হচ্ছে রাসুল (সা.) কে গালমন্দ করা। ৩-আলী (আ.) এর সাথে যুদ্ধ করা হচ্ছে রাসুল (সা.) এর সাথে যুদ্ধ করার সমতুল্য। ৪- আলী (আ.) কে পরিত্যাগ করা হচ্ছে রাসুল (সা.) ক
১-মসজিদে নববীতে শুধুমাত্র আলী (আ.) এর ঘরের দরজা খোলা ছিল। ২-রাসুল (সা.) আলী (আ.) কে আমিরুল মুমিনিন উপাধি দান করেন। ৩-রাসুল (সা.) সূরা তওবা প্রচারের জন্য আবু বকরের পরিবর্তে আলী (আ.) কে নির্বাচন করেন। ৪-ফাতিমা (আ.) এর সাথে আলী (আ.) এর বিবাহ আল্লাহর নির্দেশে
১-ফাতিমা (আ.) ও হাসান (আ.) গ্বাদীর দিবসের কথা বলেছেন। ২-রাসুল (সা.) বলেছেনঃ আমি যাদের মওলা আলীও তাদের মওলা। ৩-আম্মারে ইয়াসীর গ্বাদীরের হাদীসকে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। ৪-আমর ইবনে আস গ্বাদীরের হাদীসকে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন।
১-আলী (আ.) কে রাসুল (সা.) মুসলমানদের খলিফা নির্বাচন করেন। ২-আলী (আ.) কে সর্বপ্রথম হজরত ওমর ইবনে খাত্তাব অভিনন্দন জানান। ৩-সকল সাহাবীরা আলী (আ.) এর হাতে বাইয়াত করেন। ৪-গ্বাদীরের বাইয়াত তিনদিন যাবৎ অনুষ্ঠিত হয়।
রমজান মাসের 19 তারিখে ইরাকের কুফা নগরীতে মসজিদের মেহরাবে সেজদায় থাকা অবস্থায় ইমাম আলি (আ.) এর মাথায় বিষ মাখা তরবারী দ্বারা আঘাত করা হয় এবং রমজান মাসের 21 তারিখে তিনি শাহাদাত বরণ করেন।
১-আলী (আ.) এর সন্তানের নাম হজরত আবু বকরের নামে নামকরণ করা হয়নি। ২-হজরত ওমরের অভ্যাস ছিল মানুষের নাম পরিবর্তন করা। ৩-শিয়াদের এজিদ, মাবিয়া, শিমর এধরণের নামের সাথে কোন দ্বন্দ নেই। ৪-ইমামদের সাহাবীদের নামও এজিদ, মাবিয়া, শিমর ছিল।
১-আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে পছন্দ করে ও তারও আল্লাহকে পছন্দকরেন। ২-মু’মিনদের বরাবরে তারা নম্র ও অনুগ্রহকারী। ৩-মুশরিকও দুশমনদের বরাবরে শক্তিশালী ও দুর্দমনীয়। ৪-সর্বদা আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করাতে অব্যাহত থাকে। ৫-কর্তব্য পালনের ক্ষেত্রে কোন কিছুর ভয় পায়না।
আলি (আ.) জীবনের সবকিছু দিয়ে রাসুল (সা.) কে সাহায্য করেছেন। এমনকি হিজরতের সময় মক্কার কাফেরদের তরবারীর নিচে শুয়ে ছিলেন যাতে করে রাসূল (সা.) হিজরতের জন্য নিরাপত্তার সাথে মদিনায় গমন করতে পারেন।

পৃষ্ঠাসমূহ