عرفان اسلامی

কেউ ক্ষমা চাইলে তাকে ক্ষমা করা উত্তম। ক্ষমাকারী ব্যক্তিকে আল্লাহ তায়ালা পছন্দ করেন।
কারবালায় মোনাফেকদের ভুমিকা
সন্তানকে ইসলামি শিক্ষার মাধ্যমে বড় করতে হবে। শিশুদেরকে সম্মান করতে হবে, তাহলে তারা বড়দেরকে সম্মান করতে শিখবে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহর এবাদতের পরেই পিতা-মাতার হক আদায়ের প্রতি দির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পিতা-মাতা ইন্তিকালের পর তাদের জন্য দোয়া ও দান খয়রাত করতে হবে।
আল্লাহর স্বরণ মানুষকে অবহিত কাজ হতে দুরে রাখে। ব্যক্তিকে নীতিবান করে। তার অন্তরকে আলোকিত করে।
সকল ক্ষেত্রেই ভারসাম্যতা বজায় রাখা উচিত। কোন ক্ষেত্রেই বাড়াবাড়ি করা ঠিক নয়। মধ্যম পন্থা অবলম্বন করে চলতে হবে।
সাহাবাগণ অত্যন্ত ত্যাগ স্বীকার করে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ)কে সহযোগিতা করেছেন। তাদের ত্যাগের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
সকলের সাথে ভাল ভাষায় কথা বলতে হবে। আমাদের নবি ও ইমামগণ সর্বদা সকলের সাথে ভাল ব্যাবহার করতেন। কউকে কষ্ট দিতেন না। শ্রবণশক্তি ও দৃষ্টিশক্তিকে কাজে লাগাতে হবে।
বিবাহের মাধ্যমে মানুষ পরিবার গঠন করে আরামদায়ক জীবনযাপন করতে পারে। আধ্যাত্মিক ও বৈষয়িক ক্ষেত্রে উন্নতির সাধনের জন্য পরিবার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
পিতা-মাতা সৎকর্মশীল হলে সন্তানও নেক হয়ে থাকে। আসলে সন্তানের প্রথম শিক্ষক হচ্ছেন পিতা-মাতা।
দোয়ায়ে আহদ এর মাধ্যমে হজরত ইমাম মাহদি (আঃ) এর সাথে বাইআতকে শক্তিশালি করা এবং নিজেকে তাঁর বেলায়াতের অন্তর্ভক্ত করা।
সালাম প্রদানে অনেক সওয়াব রয়েছে। সালাম মানুষের মনের কদুরতাকে দুর করে এবং মহব্বত সৃষ্টি করে।
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে উত্তম পদ্ধতি হচ্ছে মোনাজাত। মোনাজাতের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তষ্টি অর্জন করা যায়।
আমাদেরকে সকল ক্ষেত্রে ন্যায়পরায়নতা বজায় রাখতে হবে। ন্যায়পরায়নতা সমাজের সকল ক্ষেত্রে শান্তি ও সৃংখলা বয়ে আনে।
কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যাক্তিকে তার হিসাব দিতে হবে। আর ব্যাক্তির হিসাব তার নিয়্যত ও আমল অনুযায়ী হবে।
বুদ্ধিমান ব্যাক্তিরা সব সময় আল্লাহর এবাদতে মশগুল থাকে। তারা কখনো মানুষকে ফাকি দেয় না। তারা মানুষের উপকার করে।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে ওসিলা গ্রহণের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। আল্লাহর নবি ও ওলিগণ আল্লাহর নিটক অত্যন্ত প্রিয়ভাজন , তাই তাদের ওসিলার মাধ্যমে দোয়া করলে তা কবুল হয়।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহর এবাদতের পরেই পিতা-মাতার হক আদায়ের প্রতি দির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পিতা-মাতা ইন্তিকালের পর তাদের জন্য দোয়া ও দান খয়রাত করতে হবে।
মানুষ পারিবারিকভাবে জীবনযাপনের মাধ্যমেই বৈষয়িক ও আধ্যাত্মিক ক্ষেত্রে উন্নতি সাধন করতে পারে।
কোরআন শরিফ একমাত্র আসমানী গ্রন্থ যা যেকোন প্রকার তাহরিফ বা বিকৃতি হতে সংরক্ষীত রয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত এর কোন প্রকার তাহরিফ হবে না।

পৃষ্ঠাসমূহ