عرفان اسلامی

আদম (আ.) গুনাহ করনেনি বরং তরকে আওলা বা উত্তমকে ত্যাগ করেছেন। ফেরেস্তারা আদম (আ.) কে সম্মানপূর্বক সেজদা করেছিল। অতপর রাসুল (সা.) ও তাঁর আহলে বাইত (আ.) কে উসিলা করে দোয়া করে ক্ষমা পান।
১- ফেরাউন মুসা (আ.) কে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করে। ২-আল্লাহ যাকে রক্ষা করেন তাকে কেউ মারতে পারে না। ৩-হজরত মুসা (আ.) এর চেহারা অত্যান্ত মায়াবী ছিল্
জেলখানাতে থাকলেই সেই ব্যাক্তি অপরাধী হতে পারে না। তিনি তাঁর ভাইদেরকে চিনতে পারে এবং তাদেরকে ক্ষমা করে দেন। ইউসুফ (আ.) কে কারাগার থেকে মুক্তি দিয়ে অর্থমন্ত্রির পদ দান করা হয়।
এতিমকে সহযোগিতা করা
আল্লাহর নিকট নমনীয় হতে হবে। পিতা মাতার সামনে নমনীয় হতে হবে। অহংকারী ব্যাক্তি জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। শিক্ষকের সামনে নমনীয় হতে হবে।
মহান আল্লাহর তরফ হতে ওহি অবতীর্ণ হয়েছে মানব জীবনকে সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য। আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন, তিনি জানেন যে মানুষের জন্য কি প্রয়োজন। সুতরাং মানষের জন্য যা প্রয়োজন তদানুযয়ী তিনি বিধান দিয়েছেন।
কোরআন ও হাদিসে ওসিলা গ্রহণ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। ওসিলা গ্রহণ করলে সহজেই দোওয়া কবুল হয়।
(১) কোরআনের দৃষ্টিতে হিংসা। (২) হরত ঈসা (আঃ) এর সাহাবী তার প্রতি হিংসা করার কারণে পানিতে পড়ে যায়। (৩) আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই রাসুলের (সাঃ) প্রতি হিংসা করেছে। (৪) হিংসা করলে নিজেরই ক্ষতি হয়। (৫) হিংসা কখনও মানুষের জীবনে সুফল বয়ে আনে না।
মুনাজাতে খায়েফিন, মুনাজাত, দোয়া, খায়েফিন, প্রার্থনা,
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে খায়েফীন। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ উপস্থাপন করা হলো।
কোরআন জ্ঞান সম্বলিত পবিত্র গ্রন্থ। কোরআন ও ইসলামি গ্রন্থসমূহে শিক্ষার প্রতি অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
দশম হিজরিতে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ (সাঃ) লক্ষাধিক সাহাবাকে সংগে নিয়ে হজ্জ পালন করেন। হ্জ্জ শেষে সকলকে তাঁর সাথে রওনা হতে নির্দেশ দেন এবং গাদিরে খোমে গিয়ে সকলকে দাড়াতে বলেন।
নবিগণ কোন সময় ভুল করেন না। তাঁরা পাপশূন্য এবং পাপের চিন্তাও করেন না। তাঁরা ইলমে শহুদির অধিকারী।
প্রত্যেক ব্যক্তিকেই আল্লাহর এবাদত করতে হবে। এবাতদ বীহিন জীবন ইহজগত ও পরজগতকে বিফলের দিকে ঠেলে দিবে।
প্রত্যেক ব্যক্তিকেই আল্লাহর এবাদত করতে হবে। এবাতদ বীহিন জীবন ইহজগত ও পরজগতকে বিফলের দিকে ঠেলে দিবে।
যারা কোরআন শরিফ বিরোধি তারা যুগে যুগে কোরআনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে এবং এখনও বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করছে; কিন্তু তারা কখনো সফল হবে না।
প্রত্যেক যুগে আল্লাহর তরফ হতে হেদায়াতকারী ছিলেন। কিয়াতের দিন নবিগণ তাঁদের উম্মতের সাক্ষী দান করবেন।
ইমামত, ইমাম মাহদি, হুজ্জাতুল্লাহ, খলিফা, খেলাফত,
আল্লাহর জমিন তাঁর হুজ্জাত বা হেদায়াতকারী ব্যতিত চলতে পারে না। যখন পৃথিবীতে মাত্র দুই জন মানুষ ছিলেন তখনও তাঁদের মাঝে এক জন নবি ছিলেন কিন্তু আজ পৃথিবীতে শত শত কোটি মানুষ রয়েছে, এত মানুষের জন্য কি হেদায়াতকারী প্রয়োজন নেই?
(১) কোরআনের আয়াতে পরীক্ষা। (২) মুমিনদের অসুখের কারণে তাদের আযাব কমে যায় (৩) ইব্রাহিম (আঃ) সন্তান কুরবানি করার মাধ্যমে পরীক্ষা দান করেন। (৪) রাসুলের (সাঃ) এর সাহাবী সাআদকে খোদা সম্পদ দানের মাধ্যমে পরীক্ষা নেন। (৫) আল্লাহ কাউকে সম্পদ দিয়ে আবার কাউকে সম্পদ থ
কোরআন, তাফসির, কোরআনের তাফসির, সুরা, তাফসিরুল কোরআন,
পবিত্র কোরআন আল্লাহ তায়ালা আমাদের হেদায়েতের জন্য অবতর্ণ করেছেন। আমরা এ কোরআন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে এবং তার আনুগত্যের মাধ্যমে আমাদের জীবনকে সুন্দর করতে পারব।
রমজান, রোজা, তারাবির নামাজ, ইফতারি, সেহেরি,
প্রতি বছর রমজান মাস আসে আমাদের আমাদরে আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার জন্য। এ মাস আমাদের জন্য একটি বড় নিয়ামত। যে ব্যক্তি এ মাসে নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে পারবে না সে ব্যক্তি বাকি এগার মাসেও নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে পারবে না।

পৃষ্ঠাসমূহ