عرفان اسلامی

শাবান মাসে রাসুল (সা.) সাহাবাগণকে লক্ষ্য করে একটি খুৎবা দান করেন। এ খুৎবায় রমজান মাস এবং তার তাৎপর্য সম্পর্কে আলোকপাত করেন।
আমাদের অভিভাবক কে? আমরা কার নির্দেশ পালন করব? আমাদের নির্দেশদাতা কি কোন কোন সাধারণ ব্যক্তি হবে, না নিষ্পাপ হতে হবে এবং যে কোন প্রকার ভুলের উর্ধে হতে হবে।
আন্যান্য এবাদতের দোয়াও একটি উত্তম এবাদত। দোয়া করার সময় তার আদব রক্ষা করা একান্ত প্রয়োজন। দোয়াকে মোমিনের প্রয়োজন মেটানোর ক্ষেত্রে উত্তম মাধ্যম হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইমাম খোমেনী (রহ.) আধ্যত্মিকতার তিনটি স্তর অতিক্রম করে চতুর্থ স্তরে উন্নিত হয়েছিলেন বলেই তার সব প্রগ্রাম বাস্তবায়ন হয়েছিল। তিনি কোন সাধারণ বিপ্লব সাধন করেননি বরং রাজতন্ত্রকে ইসলামী প্রজাতন্ত্রে পরিণত করেছেন।
(১) নবীদের সীরাত থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত। (২) আল্লাহ কোরআন নাযিল করেছেন এবং তিনিই তার রক্ষক। (৩) রাসুলের (সাঃ) এর যুগেই কোরআন সংকলিত হয়েছিল। (৪) রাসুল (সাঃ) আহলে বাইতকে (আঃ) অনুসরণ করতে বলেছেন?
(১) রাসুলের (সাঃ) শ্রেষ্ঠ মজেযা হচ্ছে কোরআন। (২) হযরত উসমান কি প্রথম কোরআন সংকলনকারী? (৩) কোরআন হযরত আবু বকরের যুগেই জমাকৃত করা হয়। (৪) কেন হাদীস সংকলন করা কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়।
আল্লাহ তায়ালা মানুষকে তাঁর এবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছেন। মানুষের জন্য সর্ব শ্রেষ্ঠ মর্যাদা হচ্ছে আল্লাহর বান্দা হওয়া।
পবিত্র কোরআন বিভিন্ন বিষয়কে অধপতনের কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে, যেমন সুদ খাওয়া, অঙ্গিকার ভংগ করা, নবির অনুস্বরণ না কারা, অহংকার, আল্লাহ প্রত্ত পন্থায় জীবন যাপন না করা।
আন্যান্য এবাদতের দোয়াও একটি উত্তম এবাদত। দোয়া করার সময় তার আদব রক্ষা করা একান্ত প্রয়োজন। দোয়াকে মোমিনের প্রয়োজন মেটানোর ক্ষেত্রে উত্তম মাধ্যম হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
কোরআন শরিফ একমাত্র আসমানী গ্রন্থ যা যেকোন প্রকার তাহরিফ বা বিকৃতি হতে সংরক্ষীত রয়েছে এবং কিয়ামত পর্যন্ত এর কোন প্রকার তাহরিফ হবে না।
আমাদের অভিভাবক কে? আমরা কার নির্দেশ পালন করব? আমাদের নির্দেশদাতা কি কোন কোন সাধারণ ব্যক্তি হবে, না নিষ্পাপ হতে হবে এবং যে কোন প্রকার ভুলের উর্ধে হতে হবে।
যত নবি আগমন করেছেন আল্রাহ তায়ালা তাদের নবুওয়াত প্রমাণ করার জন্য মোজেজা দান করেছেন। যারা সত্য অনুসদ্ধানী তারা নবিগণের দাওয়াত পাওয়ার সাথে সাথে তা গ্রহণ করে।
হজরত ইব্রাহিম (আ.) কে তৌহিদী বীর বলা হয়ে থাকে। তিনি তৌহিদ প্রচারের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। ততকালীন অত্যাচারী শাসক নুমরূদ তাঁকে পরাভুত করার জন্য প্রচুর চেষ্টা করেছে কিন্তু সফল হয়নি।
হুদ (আ.) এর জাতিরা সুন্দর সুন্দর প্রাসাদ তৈরী করত। হুদ (আ.) তার জাতিকে তৌহিদের দিকে আহবান করেন। কিন্তু তার অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়ার কারণে অহংকারে পতিত হয়।
মানুষের যেমন শারিরিক সুস্থতার প্রয়োজন আছে তেমনিভাবে আত্মিক সুস্থতারও প্রয়োজন আছে। দেহের প্রয়োজন বস্তুগত খাবার আর আত্মার প্রয়োজন হচ্ছে এবাদত ও আল্লাহর জিকির।
নবিগণ ক্রন্দন করেছেন। চোখের পানি মোমিনের আলামত। চোখের পানি মানুষের অন্তরকে নরম করে। মোমিনে চোখের পানি আল্লাহর নিকট প্রিয়।
ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট। পবিত্র কোরআনে ধৈর্যের বিষয়ে বেশ কিছু আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে। ধৈর্ষ মানুষকে মর্যাদাশীল করে।
পিতা মাতার জন্য সবসময় দোয়া করতে হবে। পিতা মাতর খেদমত উত্তম আমলের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহর পরই পিতা মাতার আনুগত্য করতে হবে।
হজরত ইউসুফ (আ.) স্বপ্নে দেখেন যে চাঁদ ও সূর্যসহ ১১টি তারকা তাকে সিজদা করছে। হযরত ইয়াকুব তাঁর সন্তানকে হারিয়ে অনেক ক্রন্দন করেন। সর্বাবস্থায় আমাদেরকে আল্লাহর নিকট দোয়া করতে হবে।
১-শিয়ারা কোরআন বিকৃতিতে বিশ্বাসি না। ২-হেদায়াতের পথ হচ্ছে কোরআন ও আহলে বাইত (আঃ)। ৩-ওয়াহাবীরা কবর যিয়ারতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।

পৃষ্ঠাসমূহ