عرفان اسلامی

ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে রাগেবীন বা আশাকারীদের মুনাজাত। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বর্ণিত হলো।
আমরা যে যুগে জীবন যাপন করছি সে যুগকে আখেরুজ্জামান বলা হয়। আমাদের নবি হচ্ছে (সা.) খাতামুল আম্বীয়া বা সর্বশেষ নবি এবং ইমাম মেহদি (আঃ) হচ্ছেন সর্বশেস ইমাম।
ইমাম জয়নুল আবেদীন (আঃ) হতে প্রচুর মুনাজান এসেছে। এ মুনাজাতগুলোর মধ্য হতে একটি মুনাজান হচ্ছে মুনাজাতে তায়েবীন বা তওবাকারীদের মুনাজাত। এখানে এ মুজাতের প্রথম অংশ তর্জমা ও সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বর্ণিত হলো।
মৃত্যুর অর্থ নিঃশেষ হয়ে যাওয়া নয়; বরং মৃত্যুর অর্থ হচ্ছে স্থানান্তর হওয়া। স্থানান্তর হওয়ার পর আর মৃত্যু হবে না। বিধায় মৃত্যুর মাধ্যমে মানুষ অমরত্ব লাভ করে।
(১) খোদার প্রতি তাওয়াক্কুল। (২) নবীদের সীরাতে তাওয়াক্কুল। (৩) আম্বিয়াদের সীরাতে তাওয়াক্কুল। (৪) তাওয়াক্কুলের সুফল। (৫) খোদার প্রতি তাওয়াক্কুল করে রুজির সন্ধান করা। (৬) খোদার প্রতি তাওয়াক্কুল করলে ইহকাল অথবা পরকালে তার ফল পরিলক্ষিত হয়।
রমজান মাস আসার সাথে সাথে মহা নবি হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর মাঝে পরিবর্তন এসে যেত। তাঁর চেহারা লাল হয়ে যেত। তিনি বেশি বেশি কোরআন পাঠ করতেন।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন আমাদের জীবন বিধান হিসেবে। এ কোরআন মহান রাব্বুল আলামিনের কালাম। কোরআন শরিফ অধ্যায়ন করতে হবে এবং তা আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন আমাদের জীবন বিধান হিসেবে। এ কোরআন মহান রাব্বুল আলামিনের কালাম। কোরআন শরিফ অধ্যায়ন করতে হবে এবং তা আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআন অবতীর্ণ করেছেন আমাদের জীবন বিধান হিসেবে। এ কোরআন মহান রাব্বুল আলামিনের কালাম। কোরআন শরিফ অধ্যায়ন করতে হবে এবং তা আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে হবে।
সুরা বাকারায় রাজআত সম্পর্কিত বিষয় উপস্থাপন করা হয়েছে। বাকারা শব্দের অর্থ হচ্ছে গাভী। বণি ইসরাইলে কোন ব্যক্তিকে কেউ হত্যা করে রেখে চলে গেলে হজরত মুসা (আ.) নির্দেশ দেন যে একটি গভী যজেহ করে তার মাংস দ্বারা ঐ মৃত ব্যক্তিকে আঘাত করলে ঐ মৃত ব্যক্তি জীবিত হয়ে ব
আল্লাহ তায়ালা শবে কদরকে কেন্দ্র করে একটি সুরা অবতীর্ণ করেছেন। শবে কদর হাজার মাস অপেক্ষা উত্তম। এ রাতে এক রাকআত নামাজ আদায় করার অর্থ হচ্ছে হাজার রাকআতের অধিক নামাজ পড়া।
ইমামগণ মাসুম বা নিষ্পাপ। তাঁরা আল্লাহর তরফ হতে নির্ধারিত হয়েছেন। নবুওয়াতের পর ইমামতের ধারা চালু হয়েছে। সর্বপ্রথম ইমাম হচ্ছেন হজরত আলি (আ.) এবং সর্বশেষ ইমাম হচ্ছে হজরত মেহদি (আ.)।
তাওহীদ ও শিরক সম্পর্কে আমাদের সঠিক জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন।এ জিবিষয়টি হচ্ছে আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়। সুতরাং আকায়েদ সম্পর্কিত বিষয়ে প্রত্যেক ব্যক্তিকে অধ্যায়ন করতে হবে ও জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
তওবার রাস্তা সর্বদা সকলের জন্য খোলা রয়েছে। আমরা মানুষ কোন কোন ক্ষেত্রে আমাদের ভুল হতে পারে। ভুল বুঝতে পারার সাথে সাথে আমাদের তওবা করা উচিত।
কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার ইমামসহ আহবান করা হবে। সুতরাং এ দুনিয়াতে ইমামকে চেনা এবং তাঁর আনুগত্য করা একান্ত জরুরী। আর যে ইমাম হবেন তাঁকে অবশ্য মাসুম বা নিষ্পাপ হতে হবে।
শবে কদরের রাত হচ্ছে এবাদতের রাত। এ রাতে এক রাকআত নামাজ পড়ার অর্থ হচ্ছে হজার রাকআতেরও বেশি নামাজ পড়া। এ রাতে আমরা সকলের জন্য দোয়া করব, কেননা এ রাতে দোয়া কবুল হয়।
১-গাদ্বীরে খুমের অপর একটি নাম হচ্ছে রাবেগ। ২-রাসুল (সা.) তার উম্মতের জন্য দুইটি মুল্যবান বস্তু রেখে গেছেন কোরআন ও আহলে বাইত। ৩-কোরআন ও আহলে বাইত কখনও একে অপর থেকে পৃথক হবে না। ৪-রাসুল (সা.) নিজের পরে আলী (আ.) কি উম্মতের জন্য খলিফা নির্বাচন করে গেছেন।
১-আলী (আ.) এর সাথে বন্ধুত্ব মানেই খোদা ও রাসুল (সা.) এর সাথে বন্ধুত্ব। ২-আলী (আ.) কে ভালবাসা ছাড়া কোন আমল গ্রহণ কবে না। ৩-আলী (আ.) এর সাথে বিদ্বেপোষণ কুফরের সামিল। ৪-আলী (আ.) কে ভালবাসা হচ্ছে সৎ কর্ম।
আল্লাহ তায়ালা মানব জাতিকে সৃষ্টি করার সিদ্ধান্ত নিয়ে বিষয়টিকে ফেরেশতাদের নিকট উস্থাপন করলে ফেরেশতারা মানব জাতিকে সৃষ্টি করতে নিষেধ করেন। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা যেহেতু সব কিছু জানেন তাই তিনি আদম (আ.) কে সৃষ্টি করলেন।
১-আল্লাহ বলেছেনঃ রোজা পূর্ণ কর রাত্রি পর্যন্ত। ২-সেহেরীরর সময় হচ্ছে ভোরের কাল রেখা থেকে সাদা রেখা প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত। ৩-লাইল শব্দটি কোরআনে ১৬২ বার বর্ণিত হয়েছে। ৪-সন্ধ্যা ও রাতের কথা সূরা ইনশিক্বাক্বে উল্লেখ করা হয়েছে।

পৃষ্ঠাসমূহ